সইফের সঙ্গে করিনার কথার মাঝে শুধুই থাকে সিনেমা আর খাবারের গল্প। ছবি: সংগৃহীত।
দুই পুত্রকে নিয়ে তাঁর দিনভর ব্যস্ততা। পরিবারকে সময় না দিলে হয় না। আবার সময় দিতে হয় কেরিয়ারকেও। যশ-খ্যাতির সঙ্গে কী ভাবে তাল মেলাচ্ছে করিনা কপূরের ব্যক্তিগত জীবন?
সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানালেন, সইফ আলি খানের পরিবারের সঙ্গে তাঁর পরিবারের সদস্যদের আড্ডা হলে জমে যায়। কপূর পরিবারের সকলেই সিনেমার জগতের সঙ্গে যুক্ত। আর খান পরিবারে রয়েছে খেলা আর অভিনয়ের অনুষঙ্গ। তবে সইফের সঙ্গে করিনার কথার মাঝে শুধুই থাকে সিনেমা আর খাবারের গল্প। সইফের আগ্রহ আছে বই পড়া আর বেড়ানোতেও। করিনার কথায়, “যখনই আমরা নিজেদের মধ্যে আড্ডা দিই, ঘুরেফিরে আসে দেশ-বিদেশের গল্প। সইফ আমায় প্রতি মুহূর্তে নতুন নতুন তথ্য দিতে থাকে। কত শহরের কত রকম ঘোরার জায়গা, খাবার, বই— সব কিছু নিয়ে কথা হয়। আমি ওর কাছে কৃতজ্ঞ, আমায় এত কিছুর স্বাদ দেওয়ার জন্য।”
শুধু সইফই যে করিনার চালিকাশক্তি, তা নয়। করিনা জানান, তিনিও বিভিন্ন সময় সইফকে পেশাদার হতে সাহায্য করেছেন। করিনা বললেন, “আমরা একে অপরের জীবনে অনুপ্রেরণা জোগাই।”
ছোট ছেলে জহাঙ্গিরও নাকি হয়েছে করিনারই মতো। পুত্রকে নিয়ে গর্বিত মা বলে চলেন, “২ বছর হল সবে, কিন্তু জেহ আমারই মতো বকবক করে। মিশুকে আর খেতে ভালবাসে। সারা দিন খেলাধুলো করে।”
অন্য দিকে, বড় ছেলে তৈমুর খুব অন্য রকম, নিজেই জানান করিনা। মাত্র ৬ বছর বয়সেই গভীর জীবনবোধ তার, ছেলেকে অনেকটাই বেশি পরিণত বলে মনে করছেন মা।
ছেলেদের বড় করার মধ্যে যে আনন্দ আছে তার সঙ্গে মিশে আছে সইফের ঘরনি হওয়ার তৃপ্তিও। এ সবের মধ্যেই নিজের অভিনয়ের কেরিয়ার উপভোগ করছেন করিনা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy