বাপ্পির সঙ্গে বাপ্পা।
গলায় একাধিক স্বাস্থ্যবান সোনার চেন, চোখে সানগ্লাস, হাতে অগুনতি আংটি— এই বর্ণনা শুনলেই যাঁর কথা প্রথম মাথায় আসে, তিনি বাপ্পি লাহিড়ি। সঙ্গীত জগতে ‘ডিস্কো কিং’-এর অবদানের পাশাপাশি তাঁর সাজও চর্চার খোরাক জুগিয়েছে বরাবরই। এমনকি মুম্বইয়ের বাঙালি শিল্পীকে বিস্ময়ের শেষ ছিল না স্বয়ং তাঁর ছেলে বাপ্পা লাহিড়ির! অতীতে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “যখন ছোট ছিলাম, ভাবতাম সবাই কেন আমার বাবার সাজপোশাক নিয়ে কথা বলে। এখন পিছন ফিরে তাকালে মনে হয়, বাবা তাঁর ছাপ রেখে গিয়েছেন।”
৭০-এর দশকে সাজপোশাকের ক্ষেত্রে চেনা ছকের বাইরে এক নিজস্ব ধারা তৈরি করেছিলেন বাপ্পি। বেল বটম, টানটান শার্টের ভিড়ে হয়ে উঠেছিলেন ‘আলাদা’। সঙ্গীত জগতের মানুষদের ক্ষেত্রে তখন এমন প্রথা ভাঙার চল ছিল না। কিন্তু গান হোক বা সাজ, ব্যতিক্রমী হয়ে উঠেছিলেন ‘জিমি জিমি’-র স্রষ্টা। পেশায় সঙ্গীত পরিচালক বাপ্পার কথায়, “অনেকেই এখন তাঁকে অনুসরণ করে সোনার চেন পরেন। সানগ্লাস পরেন। আমি জানতাম আমার বাবা এক জন বিশিষ্ট মানুষ। আমি তাঁকে নিয়ে গর্বিত।”
করতে চেয়েছেন। কিন্তু তাঁর উচ্চতায় পৌঁছনোর আকাঙ্ক্ষা ছিল না। তাঁর কথায়, “বাবার মতো আমি হতে পারব না। তিনি যা করেছেন, তার এক বিন্দুও আমি করতে পারব না। বাবার সঙ্গে আমার তুলনা করা উচিত হবে না।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy