(বাঁ দিকে) মাইসুরুর সংগ্রহশালায় প্রভাসের মূর্তি , বাহুবলী সিনেমার একটি দৃশ্যে প্রভাস(ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।
হঠাৎ বিতর্ক ‘বাহুবলী’ প্রভাসকে নিয়ে। তিনি নিজে সরাসরি এই বিতর্কে জড়িয়ে না পড়লেও আলোচনার কেন্দ্রে তাঁর মূর্তি। মাইসুরুর একটি সংগ্রহশালায় বসানো হয়েছে দক্ষিণী এই অভিনেতার মোমের একটি মূর্তি। এটাই ভাল ভাবে নেননি প্রযোজক শোভু ইয়ারলাগা়ড্ডা।
যে ছবি প্রভাসকে রাতারাতি তারকা করে দিয়েছিল, সেই বাহুবলীর প্রযোজক ইয়ারলাগাড্ডা ব্যাপক চটেছেন ওই সংগ্রহশালার কর্তৃপক্ষের উপর। এক্স অ্যাকাউন্টে (সাবেক টুইটার) একটি পোস্ট করেন তিনি। জানান, মূর্তি বসানোর আগে এই মিউজিয়াম তাঁদের থেকে কোনও রকম অনুমতি নেয়নি। পোস্টে প্রযোজক লেখেন, ‘‘এটার জন্য সরকারি ভাবে কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি। আমাদের অনুমতি ছাড়াই করা হয়েছে। এটা যেন সরিয়ে ফেলা হয়। না হলে ব্যবস্থা নেব আমরা।’’
প্রযোজক প্রভাসের মূর্তির ছবিও পোস্ট করেছেন। তাতে আবার অন্য সমস্যা দেখা দিয়েছে। বর্ম ছাড়া বাহুবলীর সেই ছবি দেখে দুই ভাগে বিভক্ত নেটাগরিকরা। কেউ লিখেছেন, এই মূর্তির সঙ্গে প্রভাসের কোনও মিল নেই। কেউ আবার বলছেন, ‘‘আপনার তো খুশি হওয়া উচিত, কারণ, কর্নাটকে একজন তেলুগু অভিনেতার মূর্তি বসানো হয়েছে। ওদের ভালবাসা দেখে খুশি হওয়া উচিত।’’
প্রভাসের মোমের মূর্তি এটাই প্রথম নয়। ২০১৭ সালে লন্ডনের মাদাম তুসোয় আগেই বসানো হয়েছে অভিনেতার মূর্তি। এ বার মাইসুরুর সংগ্রহশালায় বসানো হয়েছে তাঁর মূর্তি।
২০১৫ সালে মুক্তি পায় ‘বাহুবলী: দ্য বিগিনিং’। তার দু’বছর পর মুক্তি পায় ছবির দ্বিতীয় ভাগ ‘বাহুবলী: দ্য কনক্লুশন’। দু’টি ছবিই ঝড় তুলেছিল বক্স অফিসে। সে বছরের সব থেকে বড় হিট ছিল ‘বাহুবলী: দ্য বিগিনিং’। এই ছবিই প্রভাসকে রাতারাতি সর্বভারতীয় তারকার তকমা দিয়েছে। পরিচালক এস এস রাজামৌলিকেও দিয়েছে জগৎজোড়া খ্যাতি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy