ব্যর্থতাকে কী ভাবে সামলান অনুপম?
সফল গায়ক, সফল গীতিকার, সফল সুরকার। শুধু আঞ্চলিক নয়, জাতীয় স্তরেও বটে। অনুপম রায়। তাঁর ‘জার্নি সং’-এর মতোই রাজ্য থেকে রাজ্য পাড়ি দিচ্ছেন তিনি। কিন্তু সেই চলার পথ তো সব সময়ে মসৃণ নয়। শনিবারের আনন্দবাজার অনলাইনের লাইভ আড্ডায় সেই এবড়ো খেবড়ো পথের গল্প বললেন অনুপম।
ব্যর্থতাকে কী ভাবে সামলান অনুপম?
শিল্পী বলছেন, ইতিবাচক লেন্সেই ব্যর্থতাকে দেখেন তিনি। কোনও একটি গান বানানোর পরেই মনে হয়, ‘খুব ভাল হয়েছে।’ কিন্তু গান মুক্তি পাওয়ার পরে হয়তো শ্রোতাদের পছন্দ হল না। কিছু গান ‘খুবই খারাপ’-এর তকমা পায়। তবে তা মেনে নিতে শিখেছেন অনুপম। তাঁর কথায়, ‘‘কেন খারাপ লেগেছে মানুষের? কেন আগের গানটি ভাল লেগেছে? কেন এই গানটি শ্রোতাদের মন ছুঁতে পারল না? এই প্রশ্নগুলির জবাব খোঁজা উচিত। একেবারে গবেষণার পর্যায়ে গিয়ে খতিয়ে দেখে নিতে হবে সবটা। তবেই সমালোচনাকে ফেলা যাবে ইতিবাচকতার গন্ডিতে।’’
তবে এ সবের বাইরে গিয়ে অনুপম মনে করেন, ‘‘সব গানকে জনপ্রিয় হতেই হবে, তার কোনও মানে নেই। কিছু গান তো থাকে, যেগুলি কম মানুষ শোনেন। কিন্তু যাঁরা শুনলেন, তাঁদের ভাল লাগল। সেই গানটির বিশেষ শ্রোতার দল তৈরি হল। হয়তো ১০ বছর বাদে কোথাও দেখা হলে তাঁরাই আমাকে সেই কম জনপ্রিয় গানটির কথা মনে করিয়ে দেবে।’’
কখনও কোনও গান লেখার পর নিজেরও খারাপ লাগে। সেই পরিস্থিতিকেও অনুপম ‘ব্যর্থতা’-র নামই দিতে চান। কিন্তু সেখানেই বিশ্বাস এবং সৃষ্টির তাগিদ হারিয়ে ফেলেন না তিনি।
কখনও নাগরদোলা ওলটেপালটে সবই, কিন্তু তাতে কি আর ডালে পাতা ফুরিয়ে আসে?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy