রবিবার ‘হত্যাপুরী’ ছাড়াও আরও সাতটি ছবির মুক্তির তারিখ ঘোষণা করেছে এসভিএফ। সেই তালিকায় রয়েছে সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ‘এক্স ইক্যুয়ালস টু প্রেম’, অরিন্দম শীলের ‘খেলা যখন’, একই পরিচালকের ‘ব্যোমকেশ’, অনির্বাণ পরিচালিত প্রথম ছবি ‘বল্লভপুরের রূপকথা’, ইত্যাদি।
‘ফেলুদা’ হবেন অনির্বাণ?
২০২২-এ বড় পর্দায় ফেলুদাকে ফিরিয়ে আনছেন সন্দীপ রায়। সত্যজিৎ রায়ের ‘হত্যাপুরী’তে ফের শিহরিত হওয়ার পালা দর্শকের। রবিবার প্রযোজনা সংস্থা শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মসের (এসভিএফ) তরফে প্রকাশিত হল আগামী আটটি ছবির মুক্তির তারিখ। তার মধ্যেই জ্বলজ্বল করছে ‘হত্যাপুরী’র নাম। আগামী শীতে প্রেক্ষাগৃহ দখল করবে ফেলুদা, তোপসে এবং জটায়ু। ২৩ ডিসেম্বরের জন্য অপেক্ষা শুরু হল এই রবিবার থেকে। কিন্তু একটি প্রশ্নের উত্তর এখনও মেলেনি। মন আনচান ফেলুদা-ভক্তদের।
রবিবার সকালে ‘হত্যাপুরী’র পোস্টার ফেসবুকে ভাগ করে নিয়েছেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য। ছবি মুক্তির তারিখ জানিয়ে পর্দার ‘ব্যোমকেশ’ লিখেছেন, ‘ফ্যাসিনেটিং (বাংলায় যার অর্থ আকর্ষণীয়), এই কথাটাও বোধহয় সঠিক বর্ণনা নয় মানিক বাবুর এই সৃষ্টির... ফেলুদা ফিরছে বড় পর্দায় আবার।’
সেই পোস্টের নীচে ঘুরেফিরে একটাই প্রশ্ন অনির্বাণ-প্রেমীদের— ‘তা হলে কি আপনিই ফেলুদা হচ্ছেন?’ যার উত্তর দেননি অভিনেতা। আনন্দবাজার অনলাইনের তরফে অনির্বাণকে যোগাযোগ করার চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু ফোনে তিনি অধরা।
ফেরা যাক গত ডিসেম্বর মাসে। আনন্দবাজার অনলাইনকে তখন পরিচালক সন্দীপ রায় জানিয়েছিলেন, ফেলুদার চরিত্রে কাকে নেওয়া হবে, তা নিয়ে এখনই কিছু বলবেন না তিনি বা এসভিএফ। বরং চাইছেন, এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাক দর্শকদের মাথায়। দুইয়ের মধ্যে কি কোনও যোগসূত্র আছে? সেটাই এখন তদন্তসাপেক্ষ।
রবিবার ‘হত্যাপুরী’ ছাড়াও আরও সাতটি ছবির মুক্তির তারিখ ঘোষণা করেছে এসভিএফ। তালিকায় রয়েছে সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ‘এক্স ইক্যুয়ালস টু প্রেম’, অরিন্দম শীলের ‘খেলা যখন’, একই পরিচালকের ‘ব্যোমকেশ’, অনির্বাণ পরিচালিত প্রথম ছবি ‘বল্লভপুরের রূপকথা’, ইত্যাদি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy