Advertisement
০৩ নভেম্বর ২০২৪
Anil Kapoor

Anil Kapoor: বিবাহবিচ্ছেদে আপত্তির কোনও কারণ নেই, স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন অনিল কপূর

মাঝেমধ্যেই তারকা দম্পতিদের বিচ্ছেদের খবরে শোরগোল পড়ে যায় বলিউডে। তা নিয়ে কী বক্তব্য অনিল কপূরের? নিজেই সোজাসুজি জানালেন ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’।

বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে ভাবনা স্পষ্ট করলেন অনিল।

বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে ভাবনা স্পষ্ট করলেন অনিল।

সংবাদ সংস্থা
মুম্বই শেষ আপডেট: ২৩ মে ২০২২ ১৭:১২
Share: Save:

এই বিয়ের সানাই বাজে বলিউডে, এই বিচ্ছেদের সুর। ক’দিন আগেই রণবীর-আলিয়ার বিয়ে নিয়ে হইচই। তার পরেই শোরগোল সোহেল খান এবং সীমা সচদেবের বিয়ে ভাঙার খবরে। বিবাহ এবং বিচ্ছেদ যেন লেগেই আছে! টিনসেলনগরীতে মাঝেমধ্যেই দাম্পত্যে ভাঙন ধরার খবর কেমন চোখে দেখেন অনিল কপূর? সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’ বলেছেন, ‘‘বিবাহবিচ্ছেদে আপত্তির কিছু দেখি না আমি।’’

৩৮ বছরের সুখী সংসার অনিলের। তিন ছেলেমেয়ের গর্বিত বাবা এখনও স্ত্রী সুনীতাকে চোখে হারান। সদ্য বিবাহবার্ষিকীর দিনে সুনীতার থেকে প্রথম বার দূরে কাটিয়েছেন অভিনেতা। ইনস্টাগ্রামে স্ত্রী-র নামে তাঁর আবেগ ভরা খোলা চিঠি চোখ ভিজিয়ে দিয়েছে অনুরাগীদেরও। সেই অনিলের মুখে এমন কথা কেন!

আসলে সম্প্রতি ‘যুগ যুগ জিয়ো’ ছবিতে কাজ করেছেন অনিল। বিবাহবিচ্ছেদের বিষয় ঘিরেই এগিয়েছে তার কাহিনি। সেই সূত্রেই যখন তখন বলিউড দম্পতিদের বিচ্ছেদ নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হন অভিনেতা। অনিল বলেন, ‘‘নিজের জীবনে প্রত্যেকেরই খুশি থাকা জরুরি। যদি সম্পর্কে বা দাম্পত্যে কেউ ভাল না থাকে, তা হলে বন্ধুত্বপূর্ণ ভাবেই তা থেকে বেরিয়ে পথ আলাদা করে নেওয়া যায়। তাতে ভুল কিছু নেই। আর সে জন্যই বিবাহবিচ্ছেদের আপত্তির কোনও কারণ দেখি না আমি।’’

শুধু তা-ই নয়। অনিলের মতে, কেউ আজীবন অবিবাহিত হিসেবে ভাল থাকতে চাইতেই পারে। ছেলে হোক বা মেয়ে, নিজের জীবন কে কী ভাবে কাটাবেন, সে সিদ্ধান্ত তাঁর নিজের। প্রত্যেকের এই নিজস্ব মতামতকে সম্মান করা জরুরি বলেও মনে করেন অভিনেতা।

আগামী ২৪ জুন মুক্তি পাবে অনিলের নতুন ছবি ‘যুগ যুগ জিয়ো’। রাজ মেহতার পরিচালনায়, ধর্ম প্রোডাকশন্স এবং ভায়াকম ১৮ স্টুডিয়ো প্রযোজিত ছবিটিতে রয়েছেন বরুণ ধবন, কিয়ারা আডবাণী এবং নীতু কপূর।

অন্য বিষয়গুলি:

Anil Kapoor Divorce bollywood couples
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE