Advertisement
E-Paper

‘কালো রঙের গাড়ি জীবনে কিনিনি’, অক্ষয়তৃতীয়ার শুভ-অশুভ নিয়ে কী জানালেন তৃণা সাহা?

তৃণা ঈশ্বরে বিশ্বাসী। তার পাশাপাশি তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রেও বিশ্বাস রাখেন। ইংরেজি জ্যোতিষ মতে তিনি যৌথ ভাবে মকর ও কুম্ভ রাশির জাতিকা।

Actress Trina Saha talks about views on Akshaya Tritiya

তৃণার অক্ষয়তৃতীয়া মানেই বাড়ির পুজো। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৯ এপ্রিল ২০২৫ ১৯:৩২
Share
Save

অক্ষয়তৃতীয়া বলতেই বাড়ির পুজো বোঝেন তৃণা সাহা। অভিনেত্রীর বাবা পেশায় ব্যবসায়ী। তাই এই দিনটা ঘিরে নানা রকমের স্মৃতি রয়েছে তৃণার। ধুমধাম করে পুজো হত এই দিন। বাড়িতে সব তুতো ভাইবোনেরা একজোট হতেন। বর্তমানে অভিনয়ের পাশাপাশি তৃণার নিজের পোশাক বিপণি সংস্থা রয়েছে। সেখানেও পুজো হবে। কিন্তু সেই পুজোয় নিজে উপস্থিত থাকতে পারবেন না তৃণা। কারণ সারা দিন ধরে রয়েছে শুটিং।

তৃণা বলেন, “ছোট থেকেই দেখে এসেছি, সব নিয়ম মেনে আমাদের বাড়িতে অক্ষয়তৃতীয়ার পুজো হত। এখনও হয়। হালখাতা করতে আসেন অনেকে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমি কোনও পুজোতেই থাকতে পারব না।” পুজোর সময়ের খাওয়াদাওয়া নিয়ে তৃণা জানান, বাড়িতে এই দিন নিরামিষ রান্নাই হয়। তিনি বলেন, “বাড়িতে পুজো হয় বলে নিরামিষ খাওয়াদাওয়া হয়। নিরামিষের মধ্যেও নানা রকমের পদ রান্না হয়। কিন্তু কারও উপর খাওয়াদাওয়া নিয়ে কিছু চাপিয়ে দেওয়া হয়নি কখনওই। আমাদের একান্নবর্তী পরিবার। সবাই বলে, যেটা মন চাইবে, সেটাই করবে। আমাদের ঠাকুমা কখনওই আমাদের উপর কিছু চাপিয়ে দেননি।”

পুজোর দিনগুলি কিছু বিষয় মেনে চলেন তৃণা। তিনি বলেন, “যে কোনও পুজোতেই আমরা কালো রঙের পোশাক এড়িয়ে চলি। ঠাকুমা ছোট থেকেই এটা বলে দিয়েছিলেন, পুজোয় কালো রঙের একটা সুতোও যেন গায়ে না থাকে। যদিও এখন সেই ভাবে মানা হয় না। তবে চেষ্টা করি, কিছু জিনিস মেনে চলতে।”

তৃণা ঈশ্বরে বিশ্বাসী। তার পাশাপাশি তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রেও বিশ্বাস রাখেন। ইংরেজি জ্যোতিষ মতে তিনি যৌথ ভাবে মকর ও কুম্ভ রাশির জাতিকা। জ্যোতিষ অনুযায়ী একটি বিষয় নিয়ে সব সময় খুব সতর্ক থাকেন তৃণা। অভিনেত্রীর কথায়, “আমি যেমন কালো গাড়ি এড়িয়ে চলি। কালো রং খুবই প্রিয়। কিন্তু কালো রঙের গাড়ি আমি কিনি না। বাড়ি থেকেই আমাকে কিনতে দেওয়া হয়নি। আমি আজ অবধি যে ক’টি গাড়ি কিনেছি, সব লাল রঙের। ঘটনাচক্রে দেখেছি, লাল রঙের গাড়ি আমার জন্য শুভ।”

ভাগ্যের উপর কিছু নেই, এমনই বিশ্বাস করেন তৃণা। তিনি বলেন, “কপালে যা রয়েছে, সেটা কেউ আটকাতে পারে না। কেউ হাজার চেষ্টা করলেও সেটা হবে না। হয়তো তার জন্য সেইটা তৈরিই হয়নি। তার জন্য হয়তো আরও ভাল কিছু অপেক্ষা করে রয়েছে। যদিও কাজের মাধ্যমে হাতের রেখা বদলানো যায়, জ্যোতিষীরা বলেন। আমি মানি ৭০ শতাংশ ভাগ্যের জোরে হয়। বাকি ৩০ শতাংশ নিজেকে চেষ্টা করতে হয়।”

Trina Saha

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।