সুকেশ চন্দ্রশেখর, জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ়। ছবি: ফেসবুক।
আলাপের পর থেকেই তিনি জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ়ের জীবনে ‘সান্তাক্লজ়’। জেলের বাইরে থেকেছেন, তখনও উপহারের বন্যা বইয়ে দিয়েছেন। হাজতবাসের পরেও তিনি তাইই। সদ্য বড়দিন গেল। আর্থিক কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখর ফের ‘সান্তা’ হয়ে উপুড়হস্ত। প্রিয়তমার প্রেমের কাছে তাবড় নেশা ফিকে! ফ্রান্সের আস্ত একটি আঙুরের বাগিচা তাই জ্যাকলিনকে উৎসর্গ করলেন তিনি!
প্রেম মানুষকে কোথা থেকে কোথায় পৌঁছে দেয়। অনেকের মতে, সুকেশ চন্দ্রশেখর তার উদাহরণ। কখনও ঘোড়া, কখনও পারস্যের বিড়াল, কখনও প্রমোদতরী তো কখনও পশুদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল— নায়িকার মন পেতে কী দেননি সুকেশ! ২০২৪-এর বড়দিনের উপহার বোধহয় সে সব ছাপিয়ে গেল। উপহারের সঙ্গী একটা চিঠি। সুকেশ লিখেছেন, “উৎসবে তোমার থেকে দূরে থাকতেই বড় বিরক্তি। যতই তোমার থেকে দূরে থাকি, তোমার ‘সান্তা’ হতে কে আটকায়!” সেই জায়গা থেকেই তিনি এক বোতল আঙুরের রস থেকে মদিরা নয়, ফ্রান্সের ১০৭ বছরের পুরনো একটি আঙুর বাগিচা উপহার দিয়ে দিয়েছেন।
সুকেশের চিঠির ছবি ভাইরাল সমাজমাধ্যমে। যা পড়ে চোখ কপালে নেটাগরিকদের। প্রেমিকাকে আদৌ কোনও দিন পাবেন কি না জানেন না। তার পরেও পাগলের মতো একের পর এক মহার্ঘ্য উপহার জ্যাকলিনকে দিয়ে যাচ্ছেন সুকেশ! অনেকে তাঁর মানসিক সুস্থতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তবে বহু মানুষ অভিযুক্তের প্রেমের গভীরতায় বিশ্বাসী। যাঁকে ঘিরে এত কিছু তিনি কী বলছেন? জ্যাকলিন এ বারেও নীরব। সুকেশ তাঁকে যতই উপহারে মুড়ে দিন, তিনি অভিযুক্তের প্রেমের ফাঁদে আর জড়াতে নারাজ!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy