স্মিথ একটি বিবৃতি জারি করে লিখেছেন, ‘‘অ্যাকাডেমির বিশ্বাস ভেঙেছি আমি। বাকি যাঁরা পুরস্কার পেয়েছেন বা যাঁরা মনোনীত হয়েছেন সে দিন, তাঁদের আনন্দ উদ্যাপনে বাধা দিয়েছি আমি। খুবই যন্ত্রণায় রয়েছি। তাই অ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার্স আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস-এর সদস্যপদ ছেড়ে দিচ্ছি। অ্যাকাডেমি এর পরে যা সিদ্ধান্ত নেবে, তা মাথা পেতে নেব।’
অস্কারমঞ্চে ক্রিস-উইল
শুক্রবার অ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার্স আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত কথা জানালেন স্মিথ। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সংগঠনের পক্ষ জানানো হল, অস্কারজয়ী অভিনেতার ইস্তফা গ্রহণ করা হয়েছে।
স্মিথ একটি বিবৃতি জারি করে লিখেছেন, ‘‘অ্যাকাডেমির বিশ্বাস ভেঙেছি আমি। বাকি যাঁরা পুরস্কার পেয়েছেন বা যাঁরা মনোনীত হয়েছেন সে দিন, তাঁদের আনন্দ উদ্যাপনে বাধা দিয়েছি আমি। খুবই যন্ত্রণায় রয়েছি। তাই অ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার্স আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস-এর সদস্যপদ ছেড়ে দিচ্ছি। অ্যাকাডেমি এর পরে যা সিদ্ধান্ত নেবে, তা মাথা পেতে নেব।’
অ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার্স আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস-এর সভাপতি ডেভিড রুবিন বললেন, ‘‘উইল স্মিথের ইস্তফা পেয়েছি। অবিলম্বে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছি আমরা। অ্যাকাডেমির নিয়ম লঙ্ঘন করার জন্য তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমুূলক ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। আগামী ১৮ এপ্রিল আমাদের সংগঠনের তরফে পরবর্তী বৈঠক হবে। সেখানেই আলোচনা হবে।’’
স্মিথ তাঁর ইস্তফায় জানিয়েছেন, ক্রিস রক, তাঁর পরিবার, প্রিয় বন্ধুদের এবং বিশ্বব্যাপী দর্শককে তিনি আঘাত দিয়ে মানসিক যন্ত্রণায় রয়েছেন। তা ছাড়া তিনি লিখেছেন, ‘অস্কারের মঞ্চে যা ঘটেছে, তা স্তম্ভিত করার মতো, যন্ত্রণাদায়ক এবং ক্ষমার অযোগ্য।’
ক্রিসকে চড় মারার পরই অস্কারের অনুষ্ঠান ছেড়ে বেরিয়ে যেতে বলা হয়েছিল অভিনেতা উইল স্মিথকে। কিন্তু তিনি যেতে চাননি। থেকে গিয়েছিলেন। চড়-কাণ্ডের তদন্ত করতে নেমে এই কথা জানিয়েছিল অস্কার পুরস্কারের আয়োজক সংগঠন অ্যাকাডেমি। তবে একইসঙ্গে অ্যাকাডেমি এ-ও জানিয়েছিল যে, চাইলে তারাও ঘটনাটিকে একটু অন্য ভাবে সামাল দিতে পারত। তখনই জানা যায়, উইলকে সাময়িক বরখাস্ত বা বহিষ্কার করা হতে পারে। এমনকি হলিউডের অভিনেতা হিসেবে তাঁর প্রাপ্য বিশেষ সুযোগ-সুবিধাতেও লাগাম টানা হতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy