ঋষি-নীতু
মৃত্যুর পরেও বারবার বন্ধু-পরিজনদের কথায় উঠে আসছেন ঋষি কপূর। সাবধানতা অবলম্বন করলে কি আরও ক’দিন সময় পেতেন অভিনেতা? বন্ধুদের মনে এমন প্রশ্নও উঁকি মারছে। সম্প্রতি রাকেশ রোশন বলেন, ‘‘মার্চের মাঝামাঝি চিন্টু (ঋষি) এবং নীতুর সঙ্গে ডিনারে দেখা করেছিলাম। তিন ঘণ্টা আড্ডা দিয়েছিলাম। চিন্টু আগেই জানিয়েছিল ফেব্রুয়ারিতে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে দিল্লি যাওয়ার কথা। আমি ওকে নিষেধ করেছিলাম। কারণ আমি জানি, এই শারীরিক পরিস্থিতিতে আমরা কতটা অ্যালার্জি-প্রোন হতে পারি। চিন্টু আমার কথা না শুনে দিল্লি গিয়েছিল এবং সেখানেও রিল্যাপস করেছিল। পরে অবশ্য আমাকে বলেছিল যে, আমার কথা ওর শোনা উচিত ছিল।’’ প্রসঙ্গত, রাকেশও লড়েছেন ক্যানসারের সঙ্গে। যদিও তিনি পুরোপুরি সুস্থ, তবু তাঁর একটি ফাইনাল টেস্ট রিপোর্ট আসা বাকি। সেটা ঠিকঠাক এলে রাকেশ ছবি তৈরির কথা ভাববেন।
অন্য দিকে স্বামীর মৃত্যুতে অপূরণীয় ক্ষতির কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন নীতু কপূর। তুলে ধরেছেন ঋষির মারণব্যাধির সঙ্গে লড়াইয়ের কথা। মুম্বইয়ের যে হাসপাতালে ঋষি ছিলেন, সেখানে চিকিৎসক, নার্স... সকলেই অভিনেতাকে নিজের পরিজনের মতো ভালবেসেছেন, সেবা করেছেন। নীতুর কলমে তাই সেই সব মানুষদের জন্য ফুটে উঠেছে কৃতজ্ঞতার কথা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy