প্রণববাবুর বাংলোয় বিটকেল বাঁদরামি
সুখেন্দুর হেমন্তচিত্র
তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়ের গভীর নেশা সঙ্গীতের। ক’বছর আগে বানিয়েছিলেন আখতারি বাইয়ের উপর তথ্যচিত্র। সম্প্রতি সংসদের শীত অধিবেশনের শেষ রাতে তাঁর মহাদেব রোডের লনে পেল্লায় স্ক্রিনে দেখা দিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়! হেমন্তের গান, জীবনের খুঁটিনাটি, সতীর্থদের সাক্ষাৎকারে সমৃদ্ধ তথ্যচিত্র দেখতে হাজির সৌগত রায়, মণীশ গুপ্তেরাও।
দিল্লিতে গর্বি গুজরাত
ছত্রি, পাল্কি, ঝরোকা, পাথরের জালির কাজ তো রইলই। সঙ্গে গুজরাতি বাড়ির আবশ্যিক অঙ্গ, হিঁচকো বা দোলনা দিয়েও সাজানো দিল্লিতে গুজরাত সরকারের নতুন অতিথিশালা: গর্বি গুজরাত ভবন। ১৩১ কোটি টাকায় তৈরি প্রথম ‘ইকো-ফ্রেন্ডলি’ রাজ্য সরকারি অতিথিশালার উদ্বোধন করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। প্রায়ই কেন্দ্রীয় সরকার বা বিজেপির অনুষ্ঠান হচ্ছে নতুন গুজরাত ভবনের প্রেক্ষাগৃহে। লাভ গুজরাত সরকারের। কেন্দ্রীয় সরকার বা বিজেপি ভাড়া গুনছে। গুজরাতি ব্যবসায়িক বুদ্ধি কি একেই বলে! শুনেই মুখে আঙুল বিজেপি নেতাদের।
কেমন দিলাম!
সংসদের গাঁধী মূর্তির নীচে পেঁয়াজের মালা নিয়ে ধর্না শুরু করেছিল কংগ্রেস। বিষয়, পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি। নেতায় নেতারণ্য। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জনাপাঁচ রাজ্য নেতাকে নিয়ে সেখানে হাজির। তাঁদের প্ল্যাকার্ড বাংলায়। বিষয়, তৃণমূলের অপশাসন। আলাদা স্লোগান দেওয়ার উপায় নেই। দিলীপ নেতাদের বুদ্ধি দিলেন, ভিন্রাজ্যের কংগ্রেসিদের হাতে প্ল্যাকার্ড ধরাতে! ফলে, কিছু ক্ষণ বাংলায় লেখা তৃণমূল বিরোধী প্ল্যাকার্ড হাতে দেখা গেল ভিন্রাজ্যের কংগ্রেসিদের! পরে ভুল বুঝতে পেরে তাঁরা নামালেন প্ল্যাকার্ড। কিন্তু তৃপ্ত দিলীপবাবুকে বলতে শোনা যায়, ‘কেমন দিলাম!’
ক্যালেন্ডার বয় মোদী
গলায় অসমিয়া গামছা। বা নাগা শাল। কখনও দক্ষিণ ভারতীয় ভেস্তি ও সাদা জামায়। কোথাও পরিচিত মোদী-জ্যাকেটে। তথ্যসম্প্রচার মন্ত্রকের নতুন বছরের ক্যালেন্ডারের প্রতি পাতায় নব রূপে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রতি মাসের ছুটির সঙ্গে মোদী কোন প্রকল্প চালু করেছিলেন, তারও উল্লেখ ক্যালেন্ডারে নতুন সংযোজন। যেমন, ২০১৫-র ১৫ জুলাই ‘স্কিল ইন্ডিয়া’র ঢাকে কাঠি বাজিয়েছিলেন। অতএব ১৫ জুলাই ক্যালেন্ডারে দাগানো, ‘স্কিল ইন্ডিয়া’! এক সরকারি অফিসার বলেই ফেললেন, ‘এগুলোও সরকারি ছুটি হলে বেশ হত!’
রুম হিটারের সঙ্গে
দিল্লির মন্ত্রী-সান্ত্রি, সাধারণ ঘরেও দিবারাত্রি রুম হিটার চলছে। রাজধানীর বাজারে সকালে রুম হিটার খোঁজ করলে জবাব, সন্ধ্যায় খবর নেবেন। সন্ধ্যায় শুনতে হচ্ছে, নাম লিখিয়ে যান। আরও একটি বস্তুর বিক্রি বেড়েছে। আবগারি দফতর জানাচ্ছে, ডিসেম্বরে দিল্লিতে অন্তত এক হাজার কোটি টাকার মদ বিক্রি হয়েছে। শীতে রাজধানী তুরীয় মেজাজেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy