সুগন্ধী চিনিগুঁড়া চালের নাম প্রায় ভুলতে বসেছিল বাংলা। উৎপাদন কমে গিয়েছে রাঁধুনিপাগল, কালোনুনিয়ার মতো চালেরও। কিন্তু কৃষি বিপণন দফতরের ‘হারানো ফসল’ ফেরানোর উদ্যোগে ভর করে আগামী দিনে ফের বাজারে কদর বাড়তে পারে এই সমস্ত চালের। ঠিক যে ভাবে চাষ বাড়ছে সম্রাট, বীরেশ্বর, সুকুমার, মেহা-র মতো মুগ ডালের। তালিকায় রয়েছে নানা ধরনের মুসুর, কলাই, ছোলার ডালও।
রাজ্য ঠিক করেছে, এ ধরনের হারাতে বসা ফসল বাজার দরে সরাসরি চাষিদের কাছ থেকে কেনা হবে। তারপরে তা সরকারি ব্র্যান্ডের মোড়কে বিক্রি করা হবে ‘সুফল বাংলা’ বিপণন কেন্দ্রে। আর সে জন্য নানা জেলায় ও গ্রামে কোন কোন হারিয়ে যেতে বসা বা নতুন জাতের কৃষিপণ্য চাষিদের কাছে কেনা যাবে, তার হালহকিকত ও স্বীকৃতি দেবে বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। কৃষকদের হাতে ন্যায্য দাম তুলে দিয়ে তাঁদের আয় বাড়াতে এই উদ্যোগ কৃষি বিপণন দফতরের। এ জন্য বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্প্রতি চুক্তিও করেছে তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ধরণীধর পাত্র বলেন, ‘‘কৃষি বিজ্ঞানীদের পরামর্শে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের তৈরি করা বীজে রাজ্য জুড়ে বিভিন্ন কৃষিপণ্যের ফলন হচ্ছে। যা সরকার কিনে নেবে।’’ হারানো ফসল ফেরানোর কথা বলছেন প্রশাসনের কর্তাও।
সূত্রের খবর, সুফল বাংলার বিপণন কেন্দ্র ১১২টি থেকে বেড়ে ১৫০টি হচ্ছে। এতে কৃষিপণ্যের নতুন বাজার বাড়বে বলেই দফতরের দাবি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy