পড়তি বাজারে শেয়ার কেনার হিড়িক দিয়ে শুরু হয়েছিল সোমবারের লেনদেন। ঠিক যে ভাবে মুদ্রা বাজারে ডলারের নিরিখে সকাল সকাল চড়তে শুরু করেছিল টাকার দাম। কিন্তু ভারতে নতুন দু’জনের করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবরে দুপুর গড়াতেই পড়িমড়ি শেয়ার বেচতে শুরু করলেন লগ্নিকারীরা। ১৩৫৪ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করল বিদেশি আর্থিক লগ্নিকারী সংস্থাগুলিও। ফলে সেনসেক্স দিনের সর্বোচ্চ অঙ্ক থেকে এক ধাক্কায় নামল ১৩০০ পয়েন্ট। শেষে আগের দিনের থেকে ১৫৩.২৭ পয়েন্ট নীচে থিতু হল। আর টাকাকে আরও নীচে ঠেলে দিয়ে ৫২ পয়সা উঠল ডলার।
করোনা আতঙ্কে শুক্রবার ধস নেমেছেল সেনসেক্সে। তা ১৪৪৮.৩৭ পড়েছিল। প্রত্যাশা মিলিয়েই সোমবার লগ্নিকারীরা পড়তি বাজারে শেয়ার কিনতে নামেন। এক সময় সূচক উঠে যায় ৭৮৬ পয়েন্ট। কিন্তু করোনা আতঙ্কে উত্থান বদলায় পতনে। তবে এ দিন বাজার আরও পড়েনি ভারতীয় আর্থিক সংস্থাগুলির ১১৩৮ কোটি লগ্নির কারণে। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মত, এত অনিশ্চিত বাজার থেকে দূরে থাকাই ভাল। তবে স্টুয়ার্ট সিকিউরিটিজ়ের চেয়ারম্যান কমল পারেখ বলছেন, ‘‘বহু ভাল শেয়ারের দর ৩০-৪০ শতাংশ পড়েছে। ঝুঁকি নিলে লাভ হতে পারে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy