বৈদুতিক গাড়ি। প্রতীকী চিত্র।
দেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির বিক্রি বাড়াতে এখন ফেম-২ প্রকল্পে দু’চাকা, ব্যক্তিগত চার চাকা, সরকারি বাস, কিছু তিন চাকার বাণিজ্যিক (ই-রিকশ বাদে) গাড়িতে ভর্তুকি মেলে। কিন্তু তার মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ। টাটা মোটরসের এগ্জ়িকিউটিভ ডিরেক্টর গিরীশ ওয়াঘ-এর দাবি, যতদিন না এই ধরনের গাড়ির বিক্রিবাটা স্থানীয় বাজারে উচ্চতার একটা নির্দিষ্ট সীমা ছুঁতে পারছে, ততদিন পর্যন্ত এই ভর্তুকি প্রকল্প বহাল রাখা প্রয়োজন। বড় বৈদ্যুতিক বাসকেও এর আওতায় আনার পক্ষে সওয়াল করেছেন তিনি।
এ দিকে, ক্রেতাদের চিন্তা বাড়িয়ে সুইস স্পোর্টস বাইক তৈরির সংস্থা কেটিএম-এর এক কর্তার দাবি, নির্দিষ্ট সীমার পরে বৈদ্যুতিক গাড়ির ক্ষমতা সম্পর্কে তাঁরা তেমন আত্মবিশ্বাসী নন। এমনকি এটাও মনে করেন, এই ধরনের গাড়ি নিয়ে প্রত্যাশা যা হওয়া উচিত, তার থেকে এখন তা অনেকটাই বেশি। বিশ্বের অন্যতম বড় ব্র্যান্ড কেটিএম-এর ই-বাইকের বিরাট বাজার ইউরোপ। দেশে প্রাথমিক ভাবে বজাজ অটোর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে দামি স্পোর্টস বাইক তৈরির চুক্তিতে আছে তারা। বজাজের চেতক স্কুটারের বৈদ্যুতিক সংস্করণ ২০২৪ সাল থেকে ইউরোপে বিক্রি শুরু করবে সংস্থাটি।
বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যবহার বৃদ্ধিতে জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। কিন্তু পরিকাঠামোর অপ্রতুলতা, সার্বিক ভাবে ক্রেতা টানার সহায়ক পরিবেশ কতটা তৈরি হয়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। সম্প্রতি আরও বেশি ক্রেতাকে বৈদ্যুতিক গাড়ি কেনায় উৎসাহ দিতে বাজেটের জন্য একগুচ্ছ প্রস্তাব দিয়েছে নির্মাতাদের সংগঠনএসএমইভি। ফেম-২ প্রকল্পে ভর্তুকির মেয়াদ বৃদ্ধি এবং সব ধরনের বাণিজ্যক গাড়িতে ভর্তুকির কথা বলেছে তারাও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy