কিছু সংস্থা যে ভাবে চ্যানেলের দাম বাড়িয়েছে, তাতে গ্রাহকদের খরচ ২০%-৪০% বাড়তে পারে। প্রতীকী ছবি।
মাসুল নীতি প্রণয়নে দেরি নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে তোলা বিক্ষুব্ধ মাল্টি সার্ভিস অপারেটরদের (এমএসও) অভিযোগ অস্বীকার করল নিয়ন্ত্রক ট্রাই। মাসুল নীতি সংশোধন ঘিরে নতুন করে জট বেঁধেছে কেব্ল পরিষেবায়। শনিবার থেকে পশ্চিমবঙ্গ-সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পে-চ্যানেলের (যা দাম দিয়ে দেখতে হয়) সম্প্রচার বন্ধ থাকায় বঞ্চিত হচ্ছেন প্রায় পাঁচ কোটি গ্রাহক। বিষয়টি কেরল-সহ বিভিন্ন হাই কোর্টে গড়িয়েছে। আজ, বৃহস্পতিবারও কেরল হাই কোর্টে শুনানি চলার কথা।
বিক্ষুব্ধ এমএসও সংগঠনের এআইডিসিএফ-এর দাবি, ২০২০ সালের নীতি ঠিকমতো কার্যকর না করেই ট্রাই গত নভেম্বরের সংশোধিত নীতি প্রকাশ করে। সেটিকে চ্যালেঞ্জ করে তাদের অভিযোগ, নতুন নিয়মে চ্যানেলের দামের ঊর্ধ্বসীমা বাড়ানো হয়েছে। কিছু সংস্থা যে ভাবে চ্যানেলের দাম বাড়িয়েছে, তাতে গ্রাহকদের খরচ ২০%-৪০% বাড়তে পারে।
বুধবার ট্রাইয়ের আইনজীবী যদিও দাবি, ২০২০ সালের নীতি নিয়ে আরও আলোচনার দাবি জানিয়েছিল সব পক্ষ। পরে বিষয়টি বম্বে হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে গড়ায়। ইতিমধ্যে এআইডিসিএফ-ও কেরল হাই কোর্টে বক্তব্য পেশ করেছে। সোনি চ্যানেলের আইনজীবীর দাবি, সম্প্রচার বন্ধ হলে ট্রাইয়ের আইনে যে সুরাহার ব্যবস্থা রয়েছে, তা নেয়নি এআইডিসিএফ। উল্টে তার বিরুদ্ধে আদালতে গিয়েছে। এ দিকে পাঁচ দিন সম্প্রচার বন্ধ থাকায় গ্রাহক মহলে অসন্তোষ বাড়ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy