প্রতীকী ছবি।
গত অর্থবর্ষের প্রথম ছ’মাস মন্দার খাদে পড়ার পরে সেখান থেকে উত্থান। শেষ দুই ত্রৈমাসিকে বৃদ্ধি। অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে স্থানীয় বিধিনিধেষের মধ্যে আর্থিক কর্মকাণ্ড চালু রাখা— এই তিনে ভর করেই অর্থনীতির গতি বাড়ানোর স্বপ্ন দেখছে কেন্দ্র। বুধবার প্রকাশিত মাসিক আর্থিক রিপোর্টে এই বার্তার পাশাপাশি, সেই অগ্রগতির শর্ত হিসেবে দ্রুত করোনা প্রতিষেধক প্রয়োগেই জোর দিয়েছে অর্থ মন্ত্রক। যার সরবরাহ নিয়ে রাজ্য থেকে কেন্দ্র সমস্ত মহলে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ।
রিপোর্টে মন্ত্রকের দাবি, করোনা পরিস্থিতিতে পরপর দু’টি ত্রৈমাসিকে বৃদ্ধির বৃত্তে থাকার কৃতিত্ব খুব কম দেশেরই রয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে সঙ্কোচন এবং রাজকোষ ঘাটতিও প্রাথমিক আশঙ্কার তুলনায় কম। এই অবস্থায় ভাল বর্ষা, পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বিনিয়োগ এবং শিল্প ক্ষেত্রে কার্যকলাপ চালু রাখার উপরে নির্ভর করে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘‘আমরা অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউ থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছি। প্রতিষেধক প্রয়োগে গতি আনা এবং বাজেটের পরিকল্পনাগুলিকে দ্রুত কার্যকর করতে পারলে পরবর্তী ত্রৈমাসিকগুলিতে বিনিয়োগেও গতি আসবে।’’
তবে পরিকাঠামো ক্ষেত্র, উৎপাদন ও পরিষেবায় ধাক্কা, গাড়ি-ট্র্যাক্টর এবং জ্বালানির বিক্রি কমা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে রিপোর্টে। রয়েছে জিএসটি কমা নিয়ে চিন্তার কথাও। এই প্রসঙ্গে অনেকে মনে করিয়ে দিচ্ছেন কাজের বাজারের দুরবস্থার কথাও। প্রশ্ন তুলছেন, মানুষের হাতে রোজগার না-এলে বিক্রিবাটা বাড়বে কী ভাবে? কী করে অগ্রগতি হবে অর্থনীতির?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy