—প্রতীকী চিত্র।
চিট ফান্ড বা বেআইনি জমা প্রকল্প চালানো কিংবা ঋণদাতাদের বকেয়া না মেটানো সংস্থাগুলির কাছ থেকে শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রক সেবি যে টাকা উদ্ধার করার নির্দেশ দিয়েছিল, তার মধ্যে ৭৬,২৯৩ কোটি ‘আদায় করা কঠিন’ (ডিফিকাল্ট টু রিকভার বা ডিটিআর) বলে চিহ্নিত করেছে তারা। অনাদায়ি মোট বকেয়ার পরিমাণ ১.০৩ লক্ষ কোটি টাকা। সেবি তাদের ২০২৩-২৪ সালের বার্ষিক রিপোর্টে ওই তথ্য জানিয়েছে।
সেখানে বলা হয়েছে, আদায় হওয়ার সম্ভাবনা কম, এমন অনাদায়ি টাকার অঙ্ক গত অর্থবর্ষে তার আগের বছরের তুলনায় ৪% বেড়েছে। বকেয়ার যে অংশ সব রকম ভাবে চেষ্টা করেও উদ্ধার করা যাচ্ছে না এবং আগামী দিনেও ফেরত পাওয়া মুশকিল তাকে ডিটিআর শ্রেণিতে ফেলেছে সেবি। তবে আদায় করা কঠিন হিসেবে চিহ্নিত হলেও, দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকেরা ওই টাকা পুনরুদ্ধারের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে পারবেন।
গত ৩১ মার্চ পর্যন্ত সেবি ৮০৭টি মামলার বকেয়াকে ডিটিআর হিসাবে চিহ্নিত করেছে। যেখানে আটকে গিয়েছে ৭৬,২৯৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৩৬টি মামলা স্টেট পিআইডি আদালত, দেউলিয়া আদালত এবং দেউলিয়া আপিল আদালতে ঝুলে রয়েছে। ওই সব মামলায় ১২,১৯৯ কোটি টাকা জড়িত। এ ছাড়া আদালত নিয়োজিত বিভিন্ন কমিটির কাছে আরও ৬০টি মামলা রয়েছে। ওই দুই ক্ষেত্রের মামলাতেই মোট বকেয়ার ৯৫ শতাংশ আটকে রয়েছে। মোট যে ১.০৩ লক্ষ কোটি টাকা অনাদায়ি রয়েছে, তার মধ্যে ৬৩,২০৬ কোটি টাকা রয়েছে কালেকটিভ ইনভেস্টমেন্ট স্কিম, ডিমড পাবলিক ইসু এবং পিএসিএল ও সহারা ইন্ডিয়া কমার্শিয়াল কর্পোরেশন মামলায় জড়িত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy