প্রতীকী ছবি।
গত ২০১৭-১৮ সালের বার্ষিক জিএসটি রিটার্ন জিএসটিআর-৯ জমা দেওয়া নিয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছে। ফলে রিটার্ন জমার মাত্র কয়েক দিন বাকি থাকলেও, নথিভুক্ত সংস্থাগুলির ৩০% তা দিতে পেরেছে। যা নিয়ে চাপান-উতোর শুরু হয়েছে ব্যবসায়ী ও জিএসটি কর্তৃপক্ষের মধ্যে।
জিএসটির অন্যতম কমিশনার প্রদীপ কুমার বলেন, ব্যবসায়ীদের মাসে জিএসটিআর-১ (বিক্রি সংক্রান্ত) রিটার্ন দিতে হয়। বার্ষিক আয় ১.৫ কোটি টাকার নীচে হলে দিতে হয় তিন মাস অন্তর। ওই রিটার্নে ভুল তথ্য দেওয়াতেই এই সমস্যা। অভিযোগ
উড়িয়ে দিয়েছেন ক্যালকাটা চেম্বার অব ট্রেডের সাধারণ সম্পাদক মুস্তাফা খাসেনওয়ালা। দাবি করেছেন, রিটার্ন জমার প্রক্রিয়া এখনও ত্রুটিমুক্ত করতে পারেননি জিএসটি কর্তৃপক্ষ। তাঁর পাল্টা অভিযোগ, ‘‘২০১৭ সালের জুলাইয়ে আসে জিএসটি। ২০১৭-১৮ সালের বার্ষিক রিটার্নই (৯ মাসের হিসেব) এখন জমা দিচ্ছি। জিএসটি চালুর পরে ২০ মাসের মধ্যেও রিটার্ন জমার প্রক্রিয়া ঠিক করা গেল না।’’ সূত্রের দাবি, যে ৩০% ব্যবসায়ী রিটার্ন দিয়েছেন, তাঁরা প্রায় সকলে পরিষেবা ক্ষেত্রের। তাঁদের বিক্রির তথ্য লাগে না।
মুস্তাফার দাবি, ‘‘জিএসটি-১ রিটার্নে যে তথ্য দিয়েছি, তা জিএসটিআর-৯ রিটার্নের অনলাইন ব্যবস্থায় জানানোর কথা জিএসটি কর্তৃপক্ষের। সেখানেই ভুল হয়েছে। ফলে জিএসটিআর-৯ ফর্মের সঙ্গে আমাদের রেকর্ডের তথ্য মিলছে না। সমস্যা হচ্ছে বার্ষিক রিটার্ন জমায়।’’ যদিও রিটার্ন জমায় সাহায্য করতে উদ্যোগী হয়েছেন জিএসটি কর্তৃপক্ষ। ফর্ম পূরণে সাহায্য করতে আঞ্চলিক দফতরে খোলা হয়েছে সেবা কেন্দ্র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy