ফাইল চিত্র।
অশোধিত তেল ব্যারেলে প্রায় ১১৮ ডলার। ফলে ভোট মিটলে দেশে পেট্রল-ডিজ়েলের দাম কতটা বাড়তে পারে, সেই প্রশ্নে জল্পনা তুঙ্গে। বর্ধিত আমদানি খরচের ভিত্তিতে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলির কতটা দাম বাড়ানো জরুরি, তা নিয়ে নানা সমীক্ষা কাঁপুনি ধরাচ্ছে। সেই ধারা জারি রেখে জে পি মরগ্যানের পরে আর্থিক উপদেষ্টা আইসিআইসিআই সিকিউরিটিজ়ের ইঙ্গিত, দাম বাড়ার কথা লিটারে প্রায় ১২ টাকা। আবাসন শিল্পের সংগঠন ক্রেডাইয়ের আশঙ্কা, ইঙ্গিত সত্যি হলে ফ্ল্যাট-বাড়ির দামও বাড়বে।
আইসিআইসিআই সিকিউরিটিজ় বলেছে, ব্যবসা লাভজনক রাখতে হলে তেল সংস্থাগুলিকে হয়তো ১৬ মার্চের আগেই তেলের দাম লিটারে ১২ টাকার বেশি বাড়াতে হবে। এর আগে জে পি মর্গ্যান ন’টাকা দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল। সংশ্লিষ্ট মহল বলছে, সে ক্ষেত্রে দেশবাসীর দুর্ভোগ কোথায় পৌঁছবে তা কল্পনা করা যাচ্ছে না। একাংশের ক্ষোভ, এখন সংস্থার ক্ষতি হচ্ছে ঠিকই। কিন্তু অশোধিত তেল সস্তা থাকাকালীন লাভ হয়েছে। অথচ তখন সেই সুবিধা মানুষের কাছে পৌঁছয়নি তেমন ভাবে। উৎপাদন শুল্ক দিয়ে সিন্দুক ভরেছে কেন্দ্রও।
ক্রেডাইয়ের (ওয়েস্ট বেঙ্গল) প্রেসিডেন্ট সুশীল মোহতার দাবি, পিভিসি পাইপ-সহ নানা পেট্রোপণ্যে তেলের দামের প্রভাব পড়বে। নির্মাণে ১৫%-২০% খরচ পরিবহণের। ইস্পাত, সিমেন্ট ইত্যাদি কাঁচামালের দরও বেড়েছে। ফলে বর্গ ফুটে নির্মাণ খরচ বেড়েছে ২০০-৩০০ টাকা করে। আরও ২০০ টাকা করে বৃদ্ধির আশঙ্কা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy