—ফাইল চিত্র
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে ক্রমাগত দাবি জানাচ্ছেন কেন্দ্রের শাসক দলের নেতা এবং মন্ত্রীরা। শনিবার একের পর এক টুইটে শিল্পোৎপাদন ও পরিকাঠামোর রেখচিত্র তুলে ধরে অর্থনীতি দ্রুতগতিতে ফের করোনার আগের জায়গায় ফেরার দাবি করেছেন মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যন। আর এ দিনই বণিকসভা ফিকির বার্ষিক সভায় আবারও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বললেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নতির লক্ষণ স্পষ্ট।
মোদীর কথায়, অতিমারির মধ্যেও প্রত্যক্ষ বিদেশি লগ্নি থেকে শুরু করে বিদেশি লগ্নিকারীদের ভারতে পুঁজি ঢালায় রেকর্ড তৈরি হয়েছে। আগামী দিনেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব কম হস্তক্ষেপ করবে সরকার। উৎসাহ দেওয়া হবে বেসরকারি লগ্নিতে। জোর দেওয়া হবে সংস্কারে।
তবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার আগেই অর্থনীতির হাল ফেরাতে কেন্দ্রের কাছে আরও এক দফা ত্রাণের দাবি জানিয়েছেন ফিকির বিদায়ী প্রেসিডেন্ট সঙ্গীতা রেড্ডি। পাশাপাশি তাঁর কথায়, ব্যবসার পরিবেশ যেমন সহজ করা জরুরি, তেমনই দরকার তার খরচ কমানোও। নীতি আয়োগের সিইও অমিতাভ কান্তের অবশ্য আশ্বাস, বিশ্ব বাজারে প্রতিযোগিতায় এগোতে পণ্য পরিবহণের খরচ কমানো-সহ নানা পদক্ষেপ করা হচ্ছে।
তবে কেন্দ্র অর্থনীতির হাল ফেরার দাবি করলেও, এখনই তাতে উৎসাহী হতে নারাজ বিশেষজ্ঞেরা। স্টেট ব্যাঙ্কের অর্থনীতিবিদ সৌম্যকান্তি ঘোষের কথায়, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকের শেষে উৎপাদন শিল্প ঘুরে দাঁড়িয়েছে ঠিকই। কিন্তু হতে পারে করোনা যাঁদের আয়ে সে ভাবে ধাক্কা দেয়নি, তাঁরা ফের কেনাকাটা শুরু করেছেন। ফলে চাহিদা বেড়েছে। ভবিষ্যতেও তা কতটা বহাল থাকবে, তা নিয়ে সন্দেহ থাকছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy