প্রতীকী ছবি।
তুলনামূলক ভাবে কম বয়সিদের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ নেওয়ার প্রবণতা বেশি। এই তথ্য জানিয়ে সিবিলের এক রিপোর্টে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে, ওই ধরনের ঋণই পরবর্তীকালে ব্যাঙ্কিং শিল্পে নতুন করে অনুৎপাদক সম্পদের সমস্যা সৃষ্টি করবে না তো!
ওই রিপোর্ট জানিয়েছে, ঋণগ্রহীতাদের মধ্যে যাঁদের জন্ম ২০০০ সালের পরে (মিলেনিয়ালস) তাঁরাই ক্রেডিট কার্ড, ব্যক্তিগত ঋণ এবং ভোগ্যপণ্য কেনার জন্য ঋণ নিতে বেশি আগ্রহী। ব্যাঙ্কের দিক থেকেও ওই সব ঋণে ঝুঁকি বেশি। কারণ, এ ক্ষেত্রে বন্ধক হিসাবে কিছু রাখা হয় না। সেই সঙ্গে বলা হয়েছে, অল্প বয়সিদের মধ্যে ওই ধরনের নতুন ঋণ নেওয়ার আবেদনকারীর সংখ্যা বেড়েছে ৫৮%। সেখানে ২০০০ সালের আগে যাঁদের জন্ম (নন-মিলেনিয়ালস), সেই শ্রেণির আবেদনকারীর সংখ্যা বেড়েছে ১৪%।
সিবিলের ওই রিপোর্ট জানিয়েছে যে, মিলেনিয়ালসদের মধ্যে যাঁরা ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছেন তাঁদের মোট ঋণের ৭২ শতাংশই আনসিকিওর্ড (যার জন্য কোনও বন্ধক নেওয়া হয় না) ঋণ।গাড়ি বা মোটর সাইকেল-স্কুটার কেনার জন্য ঋণ-সহ যে সব ঋণে বন্ধক নেওয়ার প্রথা চালু আছে, সেই ধরনের ঋণের পরিমাণ ৯%।
তবে আশার কথা, ঋণ নেওয়ার জন্য নিজেদের যোগ্যতার মান (ক্রেডিট স্কোর) ঠিক রাখতে কিন্তু মিলেনিয়ালসরা অনেক বেশি সচেতন। রিপোর্ট জানিয়েছে, ওই শ্রেণির ঋণগ্রহীতাদের গড় ক্রেডিট স্কোর ৯০০-র মধ্যে ৭৪৭।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy