প্রতীকী ছবি।
চিনা পণ্য বয়কটের দাবিতে উত্তাল দেশ। অথচ তথ্য বলছে, গত অর্থবর্ষের প্রথম তিন মাসের তুলনায় চলতি অর্থবর্ষের একই সময় হলদিয়া বন্দর থেকে চিনেই রফতানি বেড়েছে কয়েক গুণ। ফলে প্রশ্ন উঠছে, সাম্প্রতিক আবহে দু’দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক ধাক্কা খেলে, ক্ষতির মুখে পড়বে না তো হলদিয়া বন্দর!
বন্দর সূত্রের খবর, করোনা আবহে একধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে। নতুন কার্গো হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ইস্পাত। ফলে, নতুন বরাত মিলেছে চিন ও তাইওয়ান থেকে। কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছেন, ২০১৯-২০ সালের এপ্রিল,
মে, জুনের ২৫ তারিখ সকাল ৬টা পর্যন্ত যেখানে চিনে ৬,০৯,৬৮৪ টন লৌহ আকরিক রফতানি হয়েছিল, সেখানে এ বছর একই সময় পর্যন্ত তা ৮,২৩,০০৫ টন। প্রায় ৩৫% বেশি। একই সময়ে গত বার ৩০,৫৩৪ টন ইস্পাত গিয়েছিল পড়শি মুলুকে, এ বার ৪,৮৮,৭৮২ টন।
হলদিয়া বন্দরের জেনারেল ম্যানেজার (ট্রাফিক) অভয় মহাপাত্র বলছেন, ‘‘হলদিয়া থেকে দিনে একটি লৌহ আকরিক, না হলে ইস্পাত বোঝাই জাহাজ চিন যাচ্ছে।’’ এই বন্দর পণ্য পরিবহণে সর্বকালের রেকর্ড গড়েছে গত অর্থবর্ষেই। দেশের অন্য গুরুত্বপূর্ণ বন্দরগুলিতে যেখানে পণ্য পরিবহণ গড়ে ০.৮২% বেড়েছে, সেখানে হলদিয়ায় বৃদ্ধি ৩.২৫%। আর এতেই বাড়ছে হারানোর ভয়। উঠছে প্রশ্ন, ভারত-চিন কূটনৈতিক সম্পর্কের জেরে কি রফতানি ধাক্কা খেতে পারে?
বন্দরের ডেপুটি চেয়ারম্যান এস বালাজি অরুণ কুমার বলেন, ‘‘চিনে রফতানি বন্ধের নির্দেশিকা আসেনি। পরে আসলে, তার প্রভাব বন্দরে পড়বে কি না, এখনই বলা যাবে না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy