সিগারেট, পান মশলা এবং তামাকজাত পণ্যে জিএসটি ক্ষতিপূরণ হিসাবে নেওয়া সেস-এর সর্বোচ্চ সীমা বাঁধল কেন্দ্র। প্রতীকী ছবি।
এক দিকে সিগারেট, পান মশলা এবং তামাকজাত পণ্যে জিএসটি ক্ষতিপূরণ হিসাবে নেওয়া সেস-এর সর্বোচ্চ সীমা বাঁধল কেন্দ্র। তাকে যুক্ত করা হল এগুলির খুচরো দামের সঙ্গে। অন্য দিকে, চিকিৎসার জন্য জরুরি এক্সরে মেশিনে বাড়ল আমদানি শুল্ক। এক্সরে মেশিন এবং এক্সরে জেনারেটরে এখন ১০% শুল্ক বসে। ১ এপ্রিল থেকে বসবে ১৫%। সম্প্রতি লোকসভায় পাশ হওয়া অর্থবিলের প্রায় ৬৪টি সংশোধনীর মধ্যেই রয়েছে এই দুই সিদ্ধান্ত।
সংশ্লিষ্ট মহলের একাংশের আশঙ্কা, শুল্ক বাড়ায় চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় এক্সরে-র খরচও বাড়তে পারে। যা আখেরে আমজনতাকেই বইতে হবে। তবে একাংশের মতে, এতে দেশে উন্নতমানের মেশিন তৈরির প্রচেষ্টা গতি পাবে।
অর্থবিল অনুসারে, পান মশলায় সর্বোচ্চ জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেসের হার হবে খুচরো দামের ৫১%। এখন বসে ১৩৫%। পণ্যের দাম বাড়লে সেসও বাড়ে (অ্যাড ভেলোরেম)। সিগারেটে প্রতি ১০০০টিতে সেসের সীমা ৪১৭০ টাকা। সঙ্গে যোগ হবে দামের উপরে ২৯০% অ্যাড ভেলোরেম অথবা খুচরো দামের উপরে ১০০% কর। উল্লেখ্য, জিএসটি-র অধীনে সর্বোচ্চ করের হার ২৮%। তার উপরে বসে সেস। কর বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সিদ্ধান্তের ফলে সংশ্লিষ্ট তামাক শিল্পে কর হিসাবের পদ্ধতি বদলাবে এবং রোখা যাবে কর ফাঁকি। তবে তা চালুর জন্য জিএসটি পরিষদকে আলাদা বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy