Advertisement
১৯ জানুয়ারি ২০২৫
Economic Inequality

বৈষম্যে উদ্বেগ, সংস্কারে জোর প্রাক্তন নীতি-কর্তার

সম্প্রতি আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতের সামগ্রিক বেকারত্বের মধ্যে যুব সম্প্রদায়ের অংশীদারি ৮৩%।

— প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ১১ জুন ২০২৪ ০৬:৫৬
Share: Save:

অতিমারির কামড় থেকে ভারতীয় অর্থনীতি নিজেকে বার করে আনলেও তার পরে যে দেশে আর্থিক বৈষম্য বেড়েছে, সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট প্রায় সমস্ত পক্ষই একমত। অর্থনীতির এই ধরনের ঘুরে দাঁড়ানোকে ইংরেজি ‘কে’ বর্ণের সঙ্গে তুলনা টেনেছেন অর্থনীতিবিদদের একাংশ। যেখানে ধনীরা আরও বেশি ধনী হচ্ছেন। ফলে বিত্তশালী এবং দরিদ্রদের মধ্যে সম্পদের ফারাক ক্রমশ বাড়ছে। এ বার সেই একই সমস্যার কথা উল্লেখ করলেন খোদ সরকারের উপদেষ্টা নীতি আয়োগের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান রাজীব কুমার। জানালেন, সেই কারণেই তৃতীয় মোদী সরকারকে বেকারত্বের সমস্যার সমাধান করতে হবে। তার জন্য জোর দিতে হবে ছোট ও মাঝারি শিল্পে। আর দেরি না করে চারটি শ্রম বিধির দ্রুত রূপায়ণ করতে হবে।

সম্প্রতি আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতের সামগ্রিক বেকারত্বের মধ্যে যুব সম্প্রদায়ের অংশীদারি ৮৩%। এই প্রেক্ষিতে কুমার বলেন, ‘‘আমাদের বুঝতে হবে, অতিমারির পরে অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন হয়েছে ইংরেজি ‘কে’ বর্ণের মতো। এই অবস্থায় মোদী সরকারকে বেকারত্ব কমানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে হবে। বিশেষ করে জোর দিতে হবে ছোট ও মাঝারি শিল্পে।... বড় সংস্থাগুলি ভাল ফল করছে। যাঁদের দক্ষতা রয়েছে, সফল হচ্ছেন তাঁরাও। কিন্তু চাপে পড়ে গিয়েছেন কর্মহীন মানুষ।’’ এই অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে দু’টি পরামর্শ দিয়েছেন প্রবীণ অর্থনীতিবিদ। এক, ছোট সংস্থাগুলির নিয়ম-কানুন এবং নিয়ন্ত্রণ বিধি আরও নমনীয় করা। যার জন্য রাজ্যগুলিকেও ভূমিকা নিতে হবে। দুই, নতুন চারটি শ্রম বিধি রূপায়ণ।

অন্য বিষয়গুলি:

Indian Economy
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy