প্রতীকী ছবি।
১৪ এপ্রিলের পর থেকেই যে এক ধাক্কায় লকডাউন উঠছে না, তা মোটামুটি স্পষ্ট। তবে পরিস্থিতি বুঝে লকডাউন কোনও কোনও ক্ষেত্রে হয়তো আংশিক প্রত্যাহার করা হতে পারে, তার ভাবনাচিন্তাও চলছে। এমতাবস্থায় ডিজিটাল লেনদেনে সাবলীল হওয়ার চেষ্টা করছেন অনেকে। কিন্তু বাধ সাধছে অনেক কিছুই। বিশেষ করে সমস্যায় বয়স্কদের একাংশ। কারণ, অনেকের বাড়িতে কম্পিউটার থাকলেও, অনলাইনে টাকা মেটানোর পদ্ধতি দেখিয়ে দেওয়ার মতো কেউ হয়তো নেই। তাঁদের কথা মাথায় রেখেই কিছু ক্ষেত্রে ডিজিটাল পেমেন্টের পদ্ধতি তুলে ধরার চেষ্টা।
কোন ক্ষেত্রে কী ভাবে ডিজিটাল পেমেন্ট করবেন দেখে নিন:
রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার ওয়েবসাইট গুগ্লে গিয়ে খুলতে হবে। ওয়েবসাইটটি হল
www. wbsedcl. in
• সাইট খোলার পর ‘অনলাইন পেমেন্ট’-এ গিয়ে ক্লিক করুন। এর পরে ‘কুইক পে অপশন’ পাবেন। সেখানে গিয়ে ক্লিক করলে খুলবে নতুন উইন্ডো। সেখানে কনজিউমার আইডি এবং ক্যাপচা (স্ক্রিনে ভেসে ওঠা সংখ্যা) দিন। ওই নম্বরটি লিখে ‘প্রসিড’-এ এন্টার দিলে ‘চেক ডিটেলস’ দেখাবে। যেখানে বকেয়া বিল সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন।
• এর পরেই নির্দিষ্ট বিলটি চিহ্নিত করার কথা বলা হবে। অর্থাৎ কত মাসের এবং কোন কোন মাসের বিল দিতে চান।
• আর সেটা আপনি সিলেক্ট করলেই সঙ্গে সঙ্গে ‘মেক পেমেন্ট’-এর অপশন খুলবে। সেখানে গিয়ে ক্লিক করলেই ডেবিট, ক্রেডিট কার্ড বা নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে আপনার পছন্দ করা বিলের পেমেন্ট দেওয়ার সুযোগ আসবে।
• পেমেন্ট করার সময় ডেবিট কার্ডের নম্বর ও কার্ডের গ্রাহকের নাম চাইবে। সেগুলি দিলে মোবাইলে ওটিপি আসবে। ওটিপি নম্বরটি স্ক্রিনে লিখলে বিল পেমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু হবে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বিল পেমেন্ট হয়েও যাবে।
• পেমেন্ট করা হলে ডাউনলোড পেমেন্ট রিসিট অপশনে গিয়ে কনজিউমার আইডি দিলেই রসিদ স্ক্রিনে ফুটে উঠবে। তার প্রিন্ট আউট নিয়ে নিতে হবে।
সিইএসসি
• www. cesc. co. in সাইটে গিয়ে হোম পেজের ডান দিকে ‘কুইক বিল পে’-তে ক্লিক করতে হবে।
• এলটি কনজ়িউমার লেখাটিতে ক্লিক করে, তার তলায় মান্থলি বিল সিলেক্ট করতে হবে।
• পরবর্তী ধাপে দিতে হবে কাস্টমার আইডি নম্বর। যা বিদ্যুৎ বিলে নাম-ঠিকানার নীচেই দেওয়া থাকে।
• তা দেওয়ার পরে দিতে হবে পেজের স্ক্রিনে ফুটে ওঠা ক্যাপচা কোড। সেটা দেখে ও বুঝে ওই কোডের নীচে একটা চৌকো বক্সে লিখতে হবে। তার পর ‘প্রসিড’-এ গিয়ে ক্লিক করতে হবে।
• বিলের বিস্তারিত স্ক্রিনে এলে তা দেখে নিয়ে টিক দিয়ে কনফার্ম করতে হবে। এর পরে ‘পে বিলে’ গিয়ে আবার ক্লিক করতে হবে।
• ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড নাকি নেট ব্যাঙ্কিং— কীসের মাধ্যমে বিল দেবেন, তা চিহ্নিত করার পরে টাকা মেটাতে অনেকগুলি পেমেন্ট গেটওয়ে স্ক্রিনে দেখাবে। তার মধ্যে যে কোনও একটিকে সিলেক্ট করে ‘পে নাউ’-তে ক্লিক করতে হবে।
• পেমেন্ট গেটওয়েটি বাছাই করার পরে যদি কার্ডের মাধ্যমে বিল দিতে চান, তা হলে কার্ডের নম্বর, নাম, কার্ডটির মেয়াদ ইত্যাদি তথ্য ফাঁকা জায়গাগুলিতে লিখে ‘পে’-তে ক্লিক করতে হবে।
• সব তথ্য সঠিক দিলে যে অ্যাকাউন্ট থেকে পেমেন্ট করতে চাইছেন তা নিশ্চিত হতে মোবাইলে একটি ওটিপি নম্বর দিয়ে মেসেজ আসবে। সেই নম্বরটি দিলেই অ্যাকাউন্ট থেকে বিলের টাকা কেটে জমা হয়ে যাবে।
• চাইলে টাকা দিতে পারেন নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমেও। সে ক্ষেত্রেও ওটিপি আসবে মোবাইলে।
• পেমেন্ট করা হয়ে গেলেই সিইএসসি-র ওয়েবসাইটে গিয়ে পেমেন্টর রসিদ ডাউনলোড করে নিতে হবে।
• নেট ছাড়াও সংস্থার নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে বিদ্যুতের বিল মেটানো যায়। চাইলে ব্যবহার করা যায় অন্য সংস্থার মোবাইল ওয়ালেট।
• এ ছাড়াও, বিদ্যুতের বিলের ক্ষেত্রে অটো পে করে রাখা যায়। এতে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট দিনে আপনা থেকেই টাকা কেটে নেবে সংস্থা। ভুলে গেলেও ঝক্কি নেই।
এলআইসি
• প্রথমে এলআইসির ওয়েবসাইটে যান। সাইটটি হল www. licindia.in
• সাইট খোলার পরে ‘পে ডিরেক্ট’ (উইদাউট লগইন)-এ ক্লিক করুন।
• এর পর ‘প্লিজ সিলেক্ট’-এ গিয়ে ‘রিনিউয়াল প্রিমিয়াম’ সিলেক্ট করে ‘ডান’-এ ক্লিক করুন।
• এর পরে ক্লিক করুন ‘প্রসিড’-এ।
• এর ফলে নতুন একটি উইন্ডো খুলবে। সেখানে আপনার পলিসি সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য চাইবে। যেমন পলিসি নম্বর, প্রিমিয়ামের অঙ্ক, জন্ম তারিখ, ই-মেল আইডি, মোবাইল নম্বর। সেগুলি ঠিক ভাবে পূরণ করে ‘সাবমিট’-এ ক্লিক করুন।
• নতুন একটি উইন্ডো আসবে। সেখানে ‘আই এগরি’ বক্সে ক্লিক করুন। এ বার ‘সাবমিট’ করুন।
• এর পরে ‘পেমেন্ট গেটওয়ে’ খুলে যাবে। শুরু হবে আপনার টাকা জমা দেওয়ার পদক্ষেপ। উইন্ডোটিতে ডিজিটাল লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতি লেখা থাকবে। যেমন ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ওয়ালেট, ক্যাশকার্ড ইত্যাদি। কোন পদ্ধতিতে পেমেন্ট করবেন সিদ্ধান্ত নিন। মনে করুন ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের সাহায্যে পেমেন্ট করবেন। তা হলে সেই অপশনে ক্লিক করুন।
• পরের উইন্ডোতে নির্দিষ্ট জায়গায় কার্ড নম্বর, এক্সপায়ারি ডেট এবং কার্ডের উল্টো পিঠে লেখা ‘সিভিভি’ নম্বর দিয়ে ক্লিক করুন।
• এর ফলে আপনার মোবাইল নম্বরে এসএমএসে ‘ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড’ বা ‘ওটিপি’ আসবে। নির্দিষ্ট জায়গায় ওটিপি বসিয়ে দিন এবং ‘সাবমিট’-এ ক্লিক করুন।
• আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কেটে প্রিমিয়াম জমা হয়ে যাবে। স্ক্রিনে দেখতে পাবেন ‘পেমেন্ট সাকসেসফুল’ এবং লেনদেনের বিস্তারিত তথ্য।
• তাতে ক্লিক করলে আর একটি ‘কনফারমেশন’ স্ক্রিন আসবে। সেখান থেকে রসিদ ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
বিএসএনএল ল্যান্ডলাইনের বিল
• www.bsnl.co. in ওয়েবসাইটে যান।
• হোম পেজের মাঝামাঝি বাঁ দিকে লেখা আছে ‘পে মাই বিলস’। সেটির নীচে ল্যান্ডলাইন/ব্রডব্যান্ড, মোবাইল/ডব্লিউএলএল/ওয়াইম্যাক্স পরিষেবার কথা লেখা আছে। যেটির বিল দিতে চান, সেটি উপরে ক্লিক করুন।
• ল্যান্ডলাইন লেখাটিতে ক্লিক করলে খুলবে নতুন পাতা। সেখানে এসটিডি কোড-সহ ফোন নম্বর, ই-মেল আইডি বা যোগাযোগের নম্বর অথবা দু’টিই এবং পর্দায় লেখা ছ’সংখ্যার ক্যাপচা কোড লিখুন।
• এই সব তথ্য ভবিষ্যতের আর্থিক লেনদেনের জন্য মনে রাখতে ও সেগুলি তখন নতুন করে ভরতে না-চাইলে ‘ইয়েসে’ ক্লিক করুন। নয়তো সেটির পাশের খালি জায়গা ক্লিক করলে তা ‘নো’ দেখাবে। এর পরে উপরোক্ত তথ্য জমা দিতে সাবমিটে ক্লিক করুন।
• সাইটে এ বারবিল দেখাবে। সেখানে পে নাউ-তে ক্লিক করুন।
• নেট ব্যাঙ্কিং, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ওয়ালেট নাকি ইউপিআই, কীসের মাধ্যমে বিল দেবেন তা বেছে নিন।
• এর পরে কোন পেমেন্ট গেটওয়ের (বিলডেস্ক না টেকপ্রসেস) মাধ্যমে টাকা দেবেন, তা বাছুন। যেমন নেট ব্যাঙ্কিং বা ডেবিট কার্ড বাছলে সেই সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে লেনদেন সারতে হবে। তা সম্পূর্ণ করতে ফোনে ছ’সংখ্যার ওটিপি দিয়ে এসএমএস আসবে।
• সেই সংখ্যা বসিয়ে লেনদেন সম্পূর্ণ করার পরে রসিদের তথ্য দেখতে পাবেন। চাইলে সেটি পিডিএফ হিসেবে কম্পিউটারে সেভ করে রাখতে পারেন বা প্রিন্ট নিতে পারেন।
মোবাইলের বিল
• মোবাইলের পোস্ট পেড বিল মেটাতে হলেও পদ্ধতিটি প্রায় একই।
• ‘পে মাই বিলস’-এ গিয়ে তার নীচে মোবাইল লেখটির উপরে ক্লিক করুন।
• পরের পাতাটি খুললে সেখানে জিএসএম বিলস বলে লেখা দেখবেন। সেখানে মোবাইল নম্বর, ই-মেল আইডি ইত্যাদির পাশাপাশি পোস্ট পেড ফোনটির অ্যাকাউন্ট নম্বরও দিতে হবে।
• এর পর ওই সব তথ্য ‘সাবমিট’ করুন। আপনার বিলটি ফুটে উঠবে স্ক্রিনে। পে-নাউতে ক্লিক করে আগের মতোই নেট ব্যাঙ্কিং, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড বা ওয়ালেট দিয়ে বিল মেটান।
• লেনদেন সম্পূর্ণ হলে পর্দায় রসিদ দেখা যাবে। তার প্রিন্ট আউট নিন বা পিডিএফ কম্পিউটারে ভরে রাখুন।
প্রিপেড রিচার্জ
• বিএসএনএলের সাইটে (www.bsnl.co.in ) যান।
• হোম পেজের মাঝামাঝি বাঁ দিকে লেখা আছে ‘রিচার্জ’। খুলবে নতুন পাতা।
• নতুন পেজে মোবাইলের তথ্য, ইমেল আইডি বা ফোন নম্বর ও ছ’সংখ্যার ক্যাপচা কোড লিখে সাবমিট করুন।
• পর্দায় বিভিন্ন ধরনের প্রিপেড ভাউচার ও তার টাকার অঙ্ক (পপুলার, টপ আপ, ডেটা, ভয়েস, এসএমএস ইত্যাদি) দেখাবে। তাদের মধ্যে যেটি চান, বেছে নিয়ে তাতে ক্লিক করুন।
• ডান দিকে ‘প্রসিড’ বোতাম টিপুন। যদি অন্য ভাউচার বাছতে চান, তা হলে প্রসিডের পাশের রিসেট অপশনটি ক্লিক করুন।
• প্রসিড ক্লিক করার পরে সরাসরি ‘পে নাউ’ পর্দাটি খুলে যাবে।
• কোন পদ্ধতিতে (নেট ব্যাঙ্কিং, ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড, ওয়ালেট ইত্যাদি) টাকা মেটাতে চান, তা বাছুন।
• এর পরে পেমেন্ট গেটওয়ে বেছে নিয়ে আগের মতোই টাকা মেটালে রিচার্জ সম্পূর্ণ হবে।
রয়েছে অ্যাপও
• এর পাশাপাশি রয়েছে বিএসএনএলের নিজস্ব ‘মাই বিএসএনএল’ অ্যাপও। চাইলে অ্যাপটির মাধ্যমেও এই সব কাজ করা যায়।
• এ ছাড়া বিভিন্ন ওয়ালেট সংস্থার অ্যাপের মাধ্যমে আপনি মেটাতে পারবেন ফোনের বিল। এমনকি করা যায় রিচার্জ।
এয়ারটেলের ল্যান্ডলাইন ও ব্রডব্যান্ড বিল
• সংস্থার www.airtel.in/recharge ওয়েব পেজটি খুলুন।
• হোম পেজের উপরের বাঁ দিকে ‘পে অ্যান্ড রিচার্জ’ লেখায় ক্লিক করুন।
• নতুন পাতায় বাঁ দিকে পে বিল, রিচার্জ ইত্যাদি লেখা দেখাবে।
• মোবাইল, ফিক্সড লাইন নাকি ব্রডব্যান্ড কোনটার
বিল মেটাতে চান, সেটিতে ক্লিক করুন। খেয়াল রাখবেন, ফিক্সড লাইন ও ব্রডব্যান্ড একসঙ্গে লেখা থাকে।
• এ বার পরের পাতায় নথিভুক্ত (রেজিস্টার্ড) মোবাইল নম্বর বা ব্রডব্যান্ড আইডি দিয়ে ক্লিক করুন। খুলবে নতুন পাতা।
• বিলের টাকার অঙ্ক জানা থাকলে নির্ধারিত জায়গায় লিখুন। জানা না-থাকলে ‘চেক আউটস্ট্যান্ডিং অ্যামাউন্টে’ ক্লিক করুন।
• নথিভুক্ত মোবাইলে ওটিপি আসবে। সেটি দিলে শেষ বকেয়া বিল দেখতে পাবেন।
• টাকার অঙ্ক জানার পরে ‘কন্টিনিউ টু পে’ লেখায় ক্লিক করুন।
• কী ভাবে (এয়ারটেল পেমেন্টস ব্যাঙ্ক, ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ইউপিআই বা অন্য সংস্থার ওয়ালেট) বিলের টাকা মেটাতে চান, তা বেছে নিয়ে যে রকম চাওয়া হচ্ছে, সেই অনুসারে প্রয়োজনীয় তথ্য ভরুন।
• এর পর আবার নথিভুক্ত মোবাইলে একটি ওটিপি আসবে।
• সেটি দিয়ে সাবমিট লেখায় ক্লিক করলে ও টাকা জমা সফল হলে পর্দায় তা ফুটে উঠবে। টাকার জমার সংক্ষিপ্ত তথ্যও (পেমেন্ট সামারি) দেখা যাবে।
পোস্টপেড বিল
• www.airtel.in/recharge-এ গিয়ে ‘পে অ্যান্ড রিচার্জ’ লেখায় ক্লিক করুন।
• পরের পাতায় পে বিল অপশনে গিয়ে পোস্টপেড লেখায় ক্লিক করুন।
• তার পরের পাতায় মোবাইল নম্বর দিন।
• বিলের টাকার অঙ্ক জানা থাকলে লিখুন। জানা না-থাকলে চেক আউটস্ট্যান্ডিং অ্যামাউন্টে ক্লিক করুন।
• রেজিস্টার্ড মোবাইলে ওটিপি আসবে। সেটি দিলে শেষ বকেয়া বিল পাবেন।
• সেই বিলের অঙ্ক জানার পরে কন্টিনিউ টু পে অপশনে ক্লিক করুন।
• কী ভাবে (এয়ারটেল পেমেন্টস ব্যাঙ্ক, ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ইউপিআই বা অন্য সংস্থার ওয়ালেট) বিলের টাকা মেটাতে চান, তা বেছে নিয়ে তথ্য ভরুন।
• মোবাইলে ফের ওটিপি আসবে।
• সেটি দিয়ে সাবমিট অপশনে ক্লিক করলে ও টাকা জমা সফল হলে পর্দায় সেই তথ্য ফুটে উঠবে।
প্রিপেড রিচার্জ
• উপরোক্ত ওয়েবপেজে গিয়ে বাঁ দিকের রিচার্জ অপশনে ক্লিক করুন।
• ডান দিকে প্রিপেডে ক্লিক করুন।
• পরের পাতা খুললে মোবাইল নম্বর নির্ধারিত জায়গায় লিখুন।
• ডান দিকে ‘ব্রাউজ় প্যাকস’ লেখায় ক্লিক করুন। সেখানে কত টাকার রিচার্জ করাতে চান, তা বেছে নিন।
• সংস্থা ক্রেতার মোবাইল ব্যবহার অনুসারে কিছু ‘রেকমেন্ডেড প্যাকস’-ও উল্লেখ করতে পারে। চাইলে সেখান থেকেও নিজের পছন্দেরটা বাছতে পারেন।
• এর পর কী ভাবে লেনদেন করবেন, সেটি বেছে নিয়ে আগের মতোই ওটিপি-র ভিত্তিতে টাকা মেটাতে হবে।
মোবাইল মারফত
• কম্পিউটার ছাড়াও এয়ারটেলের নিজস্ব অ্যাপের (এয়ারটেলথ্যাঙ্কস) মাধ্যমেও এই সব কাজ সারা যায়।
• বিভিন্ন সংস্থার ওয়ালেটের মাধ্যমেও এই সমস্ত কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy