বছরখানেক আগে দেশের অন্য প্রান্তে বৈদ্যুতিক যাত্রী গাড়ি আনলেও পূর্বাঞ্চলে পা রাখেনি সংস্থা। প্রতীকী ছবি।
এক দিকে, দূষণ এবং তেল আমদানির খরচ কমাতে দ্রুত দেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যবহার বাড়াতে বলছে কেন্দ্র।অন্য দিকে, সেই পথে হাঁটতে তার পরিকাঠামো-সহ পরিবেশ তৈরি হওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন ক্রেতাদের অনেকে। তারই মধ্যে গাড়ি শিল্পের একাংশের আশা, ২০৩০ সালের মধ্যে দুই, তিন ও চার চাকার যাত্রিবাহী বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারও উল্লেখযোগ্য জায়গায় পৌঁছবে। আর সে কথা মাথায় রেখেই এ দেশে বৈদ্যুতিক যাত্রী গাড়ি বাজারের প্রায় ৪০% দখলের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে চিনা সংস্থা বিওয়াইডি-র (বিল্ড ইয়োর ড্রিম) শাখা বিওয়াইডি ইন্ডিয়া।
বছরখানেক আগে দেশের অন্য প্রান্তে বৈদ্যুতিক যাত্রী গাড়ি আনলেও পূর্বাঞ্চলে পা রাখেনি সংস্থা। শুক্রবার কলকাতায় সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় গোপালকৃষ্ণন জানান, এই শহরে প্রথম ডিলার নিযুক্ত করে তাঁরা পূর্বাঞ্চলেও ব্যবসা বাড়াতে চান।
চেন্নাইয়ের কারখানায় চিন থেকে আনা যন্ত্রাংশ জুড়ে বৈদ্যুতিক যাত্রী গাড়ি তৈরি করছে বিওয়াইডি। গত বছর ৭০০টি গাড়ি বিক্রির (একটি মডেল) পরে এ বার লক্ষ্য ১৫,০০০। সে জন্যনতুন গাড়ি আনার পরিকল্পনা করেছেতারা। সঞ্জয় জানান, দেশে গত বছর সব সংস্থা মিলিয়ে প্রায় ৫০,০০০ বৈদ্যুতিক যাত্রী গাড়ি বিক্রি হয়েছিল। ২০৩০ সালে মোট গাড়ির ৩০% হবে বৈদ্যুতিক। তাঁদের লক্ষ্য তার ৪০% দখল করা। তবে সে জন্য তাঁরা বর্তমান কারখানার সম্প্রসারণ করবেন নাকি নতুন গড়বেন, তা নিয়ে এখনই কিছু বলতে নারাজ সঞ্জয়। তবে পরিকাঠামো নিয়ে তাঁর ও তাঁদের ডিলার কারিনি ইলেকট্রিক ভেহিক্লের কর্তা নিতিন হিমতসিঙ্কা-র দাবি, সড়ক ও জাতীয় সড়কের ধারে তো চার্জের পরিকাঠামো তৈরি হচ্ছেই। তাঁদের শো-রুমেও অন্য সংস্থার গাড়ি চার্জ দেওয়া যাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy