—প্রতীকী চিত্র।
লোকসভা ভোট ও তার পরে পূর্ণাঙ্গ বাজেট না হওয়া পর্যন্ত কেন্দ্র হাত খুলে খরচের পথে হাঁটবে না বলে ধারণা সরকারি মহল ও অর্থনীতিবিদদের একাংশের। তাঁদের মতে, এখন বরং বেসরকারি সংস্থাগুলির বিনিয়োগে বেশি আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। যা অর্থনীতিতে গতি আনতে সাহায্য করবে। সরকারি সূত্রের খবর, সে ক্ষেত্রে ওই সব সংস্থার মূলধনের সমস্যা মেটাতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলিতে পুঁজি সরবরাহের বিকল্প পথ বেছে নিতে পারে কেন্দ্র।
করোনার সময় থেকে মূলধনী ব্যয়ের হাত ধরে অর্থনীতির চাকায় গতি ফেরাতে উদ্যোগী হয়েছে মোদী সরকার। এ বছর দেশে ১১ লক্ষ কোটি টাকা সরকারি খরচের লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে। এ দিকে, চলতি মাসে এখনও পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলিতে নগদের ঘাটতি গড়ে প্রায় ১.১ লক্ষ কোটি টাকা। যা তাদের ঋণ দেওয়ার পথে বড় বাধা। মূলত ভোটের কারণে সরকারের ব্যয় কমাই এ জন্য দায়ী।
সূত্রের খবর, এই অবস্থায় গত তিন সপ্তাহে তিনটি স্বল্প মেয়াদি ঋণপত্র (সিকিয়োরিটি) বাজার থেকে ফের কেনার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। বদল আনা হয়েছে ট্রেজ়ারি বিল ছেড়ে ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনাতেও। তবে এখনই খুব বেশি নগদ হাতে রাখার পক্ষপাতী নয় তারা। বরং আগামী দিনে ঋণপত্র বাজার থেকে কিনে ব্যাঙ্কের পুঁজির সমস্যা মেটানোর পথে হাঁটতে পারে সরকার। অর্থ মন্ত্রক অবশ্য এ নিয়ে মন্তব্য করেনি। তবে সূত্র জানাচ্ছে, অগস্ট পর্যন্ত সরকার ব্যয় বাড়াবে না। বরং উল্টে ঋণ কমানো হবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে নতুন সরকার গঠন হলে এবং তাদের পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশের পরে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy