ফাইল চিত্র।
নেপালের সঙ্গে ভারতের অবাধ বাণিজ্য চুক্তির ফলে সে দেশ থেকে চা আমদানি হয় পশ্চিমবঙ্গেও। কিন্তু নিয়ম ভেঙে তা দার্জিলিং চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে বা আলাদা ভাবে পাতা হিসেবে বিক্রি করায় দার্জিলিং চায়ের বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলে এই শিল্পের দীর্ঘদিনের অভিযোগ। রাজ্যের শ্রমমন্ত্রী বেচারাম মান্নার দাবি, অনিয়ম রুখতে কেন্দ্রীয় আইনে নানা ব্যবস্থার কথা বলা হলেও কেন্দ্র কিছুই করছে না। যথাযথ পদক্ষেপ করছে না টি বোর্ডও। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিষয়টি সবিস্তার জানিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের আর্জি জানাবেন বেচারামবাবু।
সম্প্রতি শিলিগুড়ি সফরে গিয়ে চা শিল্পের কর্তারা শ্রমমন্ত্রীকে বিষয়টি নিয়ে তাঁদের ক্ষোভের কথা জানান। বেচারামবাবুর বক্তব্য, ‘‘বাণিজ্য চুক্তি অনুযায়ী নেপালের চা আসুক। কিন্তু তা যেন নিয়ম ভেঙে বিক্রি না-হয়।’’ চা শিল্পের সংগঠন আইটিএ-র সেক্রেটারি জেনারেল অরিজিৎ রাহার দাবি, নেপালের চা খাদ্য নিরাপত্তা মাপকাঠি মেনে তৈরি কি না, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। ডিটিএ-র সেক্রেটারি জেনারেল কৌশিক বসু জানান, টি বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী আমদানি করা চা প্যাকেটে করেই বিক্রি করতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy