Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Bandhan Bank

প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের পেনশনভোগীদের পরিষেবায় কেন্দ্রের সঙ্গে মউ স্বাক্ষর বন্ধন ব্যাঙ্কের

বুধবার বন্ধন ব্যাঙ্ক ঘোষণা করেছে যে, তারা ভারত সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ডিফেন্স অ্যাকাউন্টসের সঙ্গে মেমোরান্ডাম অফ আন্ডারস্ট্যান্ডিং (মউ) স্বাক্ষর করেছে।

নয়াদিল্লিতে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা বিষয়ে বন্ধন ব্যাঙ্কের সঙ্গে একটি মউ স্বাক্ষর হয়েছে ভারত সরকারের। নিজস্ব চিত্র।

নয়াদিল্লিতে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা বিষয়ে বন্ধন ব্যাঙ্কের সঙ্গে একটি মউ স্বাক্ষর হয়েছে ভারত সরকারের। নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২১ ডিসেম্বর ২০২২ ১৮:৪৫
Share: Save:

প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের পেনশনভোগীদের জন্য স্পর্শ পরিষেবা কেন্দ্র গড়ে তুলতে ভারত সরকারের হাত ধরল বন্ধন ব্যাঙ্ক।

বুধবার বন্ধন ব্যাঙ্ক ঘোষণা করেছে যে, তারা ভারত সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ডিফেন্স অ্যাকাউন্টসের সঙ্গে মেমোরান্ডাম অফ আন্ডারস্ট্যান্ডিং (মউ) স্বাক্ষর করেছে। এই মউ অনুযায়ী প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের পেনশনভোগীদের এবং তাঁদের পরিবারকে পরিষেবা দেবে বন্ধন ব্যাঙ্ক।

ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, তাদের ৫৫৭টি শাখা প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের পেনশনভোগীদের এই পরিষেবা দেবে। সরকারের ‘আউটরিচ প্রোগ্রাম ফর ডিফেন্স পেনশনার্স অন সিস্টেম ফর পেনশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন রক্ষা’-র লক্ষ্য, প্রতিরক্ষার মন্ত্রকের পেনশনভোগীদের পেনশন সংক্রান্ত সমস্ত কাজের একক সমাধান হয়ে ওঠা। ব্যাঙ্ক এই প্রকল্পের সঙ্গে সম্পূর্ণ সঙ্গতি রেখে কাজ করবে।

এই মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে নয়াদিল্লিতে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন শ্যাম দেব (আইডিএএস, কন্ট্রোলার, পিডিসিএস (পেনশনস) , প্রয়াগরাজ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, ভারত সরকার), গিরিধর আরামানে (আইএএস, প্রতিরক্ষা সচিব), রসিকা চৌবে (আর্থিক পরামর্শদাতা,প্রতিরক্ষা পরিষেবা) এবং দেবরাজ সাহা (হেড–গভর্নমেন্ট বিজনেস, বন্ধন ব্যাঙ্ক)।

প্রতিরক্ষা সচিব দিল্লি ক্যান্টনমেন্টে একটি স্পর্শ পরিষেবা কেন্দ্রের ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেন। এই কেন্দ্রে পরিষেবার অনুরোধ ও অসন্তোষ দূরীকরণ, বার্ষিক লাইফ সার্টিফিকেশন, পেনশভোগীদের তথ্য যাচাই (পিভিডি), আধার নম্বর, প্যান নম্বর, পোস্টাল ঠিকানা এবং প্রোফাইলে বদলের মতো নানা রকম পরিষেবা পাওয়া যাবে।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE