Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Insurance Policy

নজরে থাক আর্থিক ক্ষেত্র, জোর বিমায়

সমীক্ষা রিপোর্টে জানানো হয়েছে, চলতি শতকের প্রথম দশকে ঋণের চাহিদা মাত্রাতিরিক্ত বেড়েছিল। তার বিরূপ প্রভাব পড়েছিল পরের দশকে। চড়েছিল অনাদায়ি ঋণ।

—প্রতীকী চিত্র।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৩ জুলাই ২০২৪ ০৮:৩৭
Share: Save:

অতিমারি পার করে অর্থনীতির অবস্থা স্বাভাবিকের পথে এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির হিসাবের খাতা শক্তপোক্ত হয়েছে। বেড়েছে ঋণের চাহিদা, কমেছে অনুৎপাদক সম্পদের হার। তবে আর্থিক সমীক্ষায় সতর্কবার্তা, এই ক্ষেত্রকে আপাতত উজ্জ্বল মনে হলেও সম্ভাব্য দুর্বলতার দিকে নজর রাখতে হবে।

সমীক্ষা রিপোর্টে জানানো হয়েছে, চলতি শতকের প্রথম দশকে ঋণের চাহিদা মাত্রাতিরিক্ত বেড়েছিল। তার বিরূপ প্রভাব পড়েছিল পরের দশকে। চড়েছিল অনাদায়ি ঋণ। কেন্দ্র এবং রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের দীর্ঘ চেষ্টায় তা আয়ত্তে এসেছে। শক্তিশালী হয়েছে শিল্প সংস্থাগুলির আর্থিক স্বাস্থ্য। তবু ভবিষ্যতে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, ঋণদাতা ও ঋণগ্রহীতা যত শক্তিশালী হবে, তত ঋণের চাহিদা এবং বেসরকারি লগ্নি বাড়বে। গতিশীল হবে আর্থিক কর্মকাণ্ড। সঙ্গে বাড়বে অনুৎপাদক সম্পদ বৃদ্ধির ঝুঁকিও।

রিপোর্টে বলা হয়েছে, লগ্নির জন্য পুঁজি সংগ্রহের ক্ষেত্রে ব্যাঙ্ক ঋণের প্রভাব কমেছে। বেড়েছে মূলধনী বাজারের উপরে নির্ভরতা। যে দেশ ২০৪৭-এর মধ্যে উন্নত অর্থনীতি হওয়ার চেষ্টা করছে, তার পক্ষে বিষয়টি ইতিবাচক। তবে এ ক্ষেত্রেও ঝুঁকি কমাতে যথোপযুক্ত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা এবং নীতি তৈরি করতে হবে।

এর সঙ্গে বিমা এবং অবসর জীবনের সুরক্ষা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার কথাও বলেছে রিপোর্ট। জানিয়েছে, জিডিপির সঙ্গে বিমা এবং পেনশন ফান্ডের সম্পদের অনুপাত আমেরিকায় যথাক্রমে ৫২% এবং ১২২%, ব্রিটেনে ১১২% এবং ৮০%। ভারতে সেখানে ১৯% এবং ৫%। ফলে এখানে উন্নতির সুযোগ রয়েছে।

অন্য বিষয়গুলি:

Insurance Insurance Policy Indian Economy
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy