—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
গত শুক্রবার রাশিয়ার অশোধিত তেল এবং সেই তেলবাহী ১৮৩টি জাহাজের উপরে নতুন করে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আমেরিকা। শেষ প্রহরে জো বাইডেন প্রশাসনের এই পদক্ষেপ বিশ্ব বাজারে কী প্রভাব ফেলবে, সেই প্রশ্নে আশঙ্কা চড়ছে বিভিন্ন মহলে। সোমবার রাতে ব্রেন্ট ক্রুডের ব্যারেল এক সময়ে ৮১.২৫ ডলার ছোঁয়। তা আরও বাড়ে কি না, সে দিকেই এখন নজর। বিশেষজ্ঞ মহলের বক্তব্য, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি মানে সমস্ত পণ্যের খরচ বৃদ্ধি এবং ভূ-রাজনৈতিক সমস্যার মধ্যে বিশ্ব অর্থনীতিতে বাড়তি দোলাচল। যার প্রাথমিক লক্ষণ এ দিন দেখা গিয়েছে ভারত-সহ বিভিন্ন দেশের শেয়ার বাজারের ঝাঁকুনিতে।
২০২২-এ ইউক্রেন আক্রমণের পরে প্রথম বার রাশিয়ার তেলের দামে ঊর্ধ্বসীমা চাপায় আমেরিকা-সহ উন্নত বিশ্বের কিছু দেশ। এ দফায় রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থা গাজ়প্রম নেফ্ট এবং সারগাফ্টনেফ্টগাজ়ের উপরে নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে আমেরিকা। তাদের দাবি, তেল ও গ্যাসের মুনাফাই রাশিয়াকে ইউক্রেনে আক্রমণের রসদ জোগাচ্ছে। তবে সূত্রের খবর, ভারত এখনই রাশিয়ার তেলের জোগান কমার আশঙ্কা দেখছে না। কারণ, মার্চ পর্যন্ত জাহাজগুলি নির্বিঘ্নে তা সরবরাহ করতে পারবে। যদিও পশ্চিম এশিয়া, আফ্রিকা, আমেরিকা, ব্রাজ়িল-সহ জ্বালানির বিকল্প উৎসের সন্ধান শুরু করেছে দিল্লি। সেই সঙ্গে আরও দু’দিকে নজর সংশ্লিষ্ট মহলের। প্রথমত, ২০ জানুয়ারি ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে বসার পরে জ্বালানি সংক্রান্ত কোনও পদক্ষেপ করেন কি না। দ্বিতীয়ত, আমেরিকার নিষেধাজ্ঞাকে চিন স্বীকৃতি দেয় কি না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy