নতুন ফ্রিজের ডিজাইনগুলির মধ্যে সাইড বাই সাইড ফ্রিজগুলি কিন্তু এখন বেশ ট্রেন্ডিং। দেখতে সুন্দর, স্টাইলিশ, জায়গাও অনেকখানি। তাই বড় পরিবারের জন্যও এই ফ্রিজ উপযোগী। এতে আপনি পাবেন অতিরিক্ত স্টোরেজ।
এই ধরনের ফ্রিজগুলিতে ভিতরের তাকের সঙ্গে সঙ্গে দরজায় জিনিস রাখার জায়গা থাকে। এ ছাড়াও এই ফ্রিজে পাবেন জল রাখার জায়গা, চাইল্ড লক, ডিজিটালি তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের সুবিধা, দরজার অ্যালার্ম। বিদ্যুৎ খরচও কম। এই প্রতিবেদনে আপনার জন্য রইল এমন কিছু নতুন ফ্রিজের হদিস।
অ্যামাজন বেসিক ফ্রস্ট ফ্রি সাইড বাই সাইড রেফ্রিজারেটর-
দাম: প্রায় ৪২,৯৯৯ টাকা
অ্যামাজন সংস্থার এই ফ্রিজটিতে আছে ৪৬৮ লিটার স্টোরেজ। এ ছাড়াও এই ফ্রিজে আছে অটো ডিফ্রস্ট টেকনোলজি। যা অতিরিক্ত বরফ জমা আটকায়। আছে চটজলদি জল থেকে বরফ তৈরি করার মতো ফিচার। এই ফ্রিজে বিদ্যুৎ খরচ খুব কম হয় এবং আছে এ+ এনার্জি সেভিং মোড।
স্যামসাং ফ্রেঞ্চ ডোর সাইড বাই সাইড রেফ্রিজারেটর-
দাম: প্রায় ৬৭,৯৯০ টাকা
এই ফ্রিজে আপনি পাবেন ৫৮০ লিটারের স্টোরেজ। ফ্রিজটি মাঝারি থেকে বড় পরিবারের জন্য বেশ উপযোগী। এলইডি লাইট এই ফ্রিজের অন্যতম বিশেষ বৈশিষ্ট্য । এর দ্রুত ঠান্ডা করার ক্ষমতা বেশি ক্ষণ খাবার ভাল রাখতে সাহায্য করে।
হিসেন্স ফ্রস্ট ফ্রি সাইড বাই সাইড ডোর রেফ্রিজারেটর-
দাম: প্রায় ৫৭,৯৯০ টাকা
এই ফ্রিজেও আপনি পাবেন অটো ডিফ্রস্ট টেকনোলজি। রয়েছে ৫৬৪ লিটার স্টোরেজ। যার মধ্যে ২১৭ লিটার ফ্রিজার ও ৩৪৭ লিটার সাধারণ তাপমাত্রার ফ্রিজ। পাঁচ জন বা তার বেশি লোকের জন্য এই ফ্রিজ বেশ মানানসই। এ ছাড়াও এতে আছে ডিজিটাল ইনভারটার কমপ্রেসর। যা বিদ্যুতের বিল কম রাখতে সাহায্য করে।
হোয়্যার্লপুল মাল্টি ডোর রেফ্রিজারেটর-
দাম: প্রায় ৬২,৯৯০ টাকা
৫৭০ লিটার স্টোরেজের সঙ্গে এই ফ্রিজেও আছে অটো ডিফ্রস্ট টেকনোলজি। যা একটি মাঝারি বা বড় পরিবারের জন্য বেশ উপযোগী। এর সুপার কুলিং টেকনোলজি -৩০ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ঠান্ডা রাখতে পারে আপনার ফ্রিজকে। ইনভারটার কমপ্রেসর রোজ ২০ শতাংশ বিদ্যুৎ বাঁচাতে সাহায্য করে ও ফ্রিজকে দীর্ঘ দিন ভাল রাখে।
হায়ার ইনভার্টার সাইড বাই সাইড রেফ্রিজারেটর-
দাম: প্রায় ৬১,৩৫০ টাকা
এই ফ্রিজে আপনি পাবেন টুইন ইনভার্টারের সঙ্গে সাইলেন্ট অপারেশন মোড। এর স্টোরেজও বেশ ভাল। চাইলে অনায়াসেই এক সপ্তাহের খাবার এতে সঞ্চয় করে রাখতে পারবেন। মাল্টি ফ্লো টেকনোলজি ফ্রিজের প্রতিটি অংশে ঠান্ডা হাওয়া পৌঁছে দিতে সাহায্য করে।
এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy