সন্তোষপুর লেকপল্লিতে ‘ইনো চুউই বাইটস’—এর স্টলে হাজির অভিনেতা নীল ভট্টাচার্য এবং অভিনেত্রী তৃণা সাহা
বছরভর অপেক্ষা, বাঙালির কাছে দুর্গাপুজোর কোনও বিকল্প নেই। বছরের এই ক’টা দিনের জন্য চলে মাসভর পরিকল্পনা। কী ট্রেন্ড চলছে, কোন দিন কী সাজ হবে এই নিয়ে যেমন চলে নানা প্ল্যানিং তেমনই বাদ যায় না পেটপুজো। এই সময় সব নিয়ম ভুলে চলে ভুরিভোজ। সকাল, বিকেল কি রাত— কখনও বাঙালি মজে থাকেন পাঁঠার মাংসে কখনও আবার ফুচকা,রোল চাউমিনে। কিন্তু সমস্যা হয়ে পরে এই পেটপুজোর শেষে যখন উঁকি মারে গ্যাস-অম্বল। তখনই মন চায় না আর প্যান্ডেল হপিং-এ। মাটি হয়ে যায় দুর্গাপুজো। তবে, এ বার একেবারে ‘নো চিন্তা’। কারণ, ইনো নিয়ে এসেছে ‘ইনো চুউই বাইটস’।
‘ইনো চুউই বাইটস’-এ নেই কোনও জলের চিন্তা। ছোট্ট লজেন্স, মুখে পুড়লেই নিমিষেই নিস্তার মিলবে গ্যাস-অম্বল থেকে। পুজোয় এ বার কলকাতা জুড়ে ‘ইনো’ নিয়ে এসেছে ‘ইনো চুউই বাইটস’-এর বিভিন্ন স্টল। যেখানে লেমন, অরেঞ্জ-সহ বিভিন্ন স্বাদের ‘ইনো চুউই বাইটস’ মিলবে। দক্ষিণ কলকাতার সন্তোষপুর লেক পল্লির পুজো দেখতে গিয়ে যদি গ্যাস-অম্বলের জ্বালায় ভোগেন চলে যেতে পারেন ‘ইনো চুউই বাইটস’-এর স্টলে।
স্টলে থাকা স্ক্যানার-এ স্ক্যান করে ফর্ম-ফিলাপ করলেই পাওয়া যাচ্ছে বিনামূল্যে ‘ইনো চুউই বাইটস’। সঙ্গে থাকছে বিভিন্ন মজার খেলাও। পুজোর তৃতীয়া থেকেই ‘ইনো চুউই বাইটস’-এর স্টলে দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। মজার খেলায় মাতলেন সাধারণ মানুষ। জিতে নিলেন ‘ইনো চুউই বাইটস’। তবে সাধারণ দর্শনার্থী তো বটেই স্টলে তারকাদের ভিড়ও ছিল নজরকাড়া। স্টল ঘুরে গিয়েছেন অভিনেত্রী তৃণা সাহা, অভিনেতা নীল ভট্টাচার্য এবং অর্জুন চক্রবর্তী।
তৃতীয়ার রাতে নীল-তৃণা ‘ইনো চুউই বাইটস’-এর স্টলে এসে খেললেন মজার খেলা। ছবি দেখে অনুমান করতে হল খাবারের নাম। দু’জনেই বেশ মজে গেলেন এই খেলায়। শেষে নীল তুলে দিল তৃণার হাতে ‘ইনো চুউই বাইটস’-এর ছোট্ট উপহার। তৃণা-র প্রিয় খাবার বাসন্তি পোলাও, কষা মাংস, মটন বিরিয়ানি চিকেন চাপ। বেশি ভাল লাগে মেলায় বিক্রি হওয়া জিলিপি তেলেভাজা। প্রতি বছরই এই সব খাবার পর চিন্তায় থাকতেন অ্যাসিডিটির। তবে এ বার আর সেই চিন্তায় নেই অভিনেত্রী। তাঁর ব্যাগে সব সময় রাখছেন ‘ইনো চুউই বাইটস’। একই কথা নীলেরও। এই সময় অনিয়মেই থাকতে ভালবাসেন অভিনেতা। যদিও অ্যাসিডিটির হাত থেকে নিস্তার পেতে পকেটে রাখছেন ‘ইনো চুউই বাইটস’।
চতুর্থীর রাতে ‘ইনো চুউই বাইটস’-এর স্টলে দেখা দিলেন অর্জুন। পকেটে পুড়লেন ‘ইনো চুউই বাইটস’। সাধারণ দর্শনার্থীদের নিয়ে খেললেন মজার খেলা। তুলে দিলেন ‘ইনো চুউই বাইটস’-এর উপহার। গাড়ির চাবি, ফোন যেমন সঙ্গে নিয়ে বেরনো খুবই গুরুত্বপূর্ণ তেমনই ‘ইনো চুউই বাইটস’-ও অভিনেতা সব সময় সঙ্গে রাখছেন। কারণ এই পুজোয় নানা খাবারে মেতে থাকতে চান, আর অম্বল দূর করতে সঙ্গে রাখছেন ‘ইনো চুউই বাইটস’।
সব মিলিয়ে দুর্গাপুজোর পেটপুজো জমজমাট করতে আর চিন্তা নেই। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে অ্যাসিডিটি যেন সঙ্গী হয়ে ওঠে। তবে সহজলভ্য ‘ইনো চুউই বাইটস’ থাকতে আর ভয় নেই গ্যাস-অম্বলের।
এই প্রতিবেদনটি ‘ইনো চুউই বাইটস’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy