চক্রবর্তী পরিবারে খুদেদের ভাইফোঁটা
কর্মসূত্রে দিদি-বোনেরা বাইরে। সেই ভাবে ভাইফোঁটা পাননি অভিনেতা অর্জুন চক্রবর্তী এবং গৌরব চক্রবর্তী। এ দিন স্ত্রী সৃজা সেনের পৈত্রিক বাড়িতেই সপরিবার উপস্থিত ছিলেন অর্জুন। পরিবার-পরিজনদের নিয়ে আড্ডা, হুল্লোড় আর খাওয়া-দাওয়া, সব মিলিয়েই সকাল থেকে জমজমাট উত্তর কলকাতার এই বাড়ি। যদিও এই জাঁকজমকের মূল আকর্ষণের কেন্দ্রে রয়েছেন কিন্তু অন্য দু’জন। জানেন কারা?
সকাল থেকেই ভাইফোঁটা উদযাপনে ব্যস্ত টলিপাড়া। ফোন মারফত অর্জুনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, “সৃজার পৈত্রিক বাড়িতেই কাটল এই বারের ভাইফোঁটা। আড্ডা, খাওয়া-দাওয়া কিছুই বাকি থাকেনি।” তবে সবচেয়ে নজরকাড়া বিষয় হল এ দিন অর্জুন এবং সৃজার কন্যা অবন্তিকা ফোঁটা দেয় ঋদ্ধিমা ঘোষ এবং গৌরব চক্রবর্তীর পুত্র ছোট্ট ধীরকে। আনন্দবাজার অনলাইনের সঙ্গে উচ্ছ্বাস ভাগ করে নিলেন অর্জুন।
তিনি বলেন “আমাদের দিদি-বোনেরা তো সব বাইরে থাকেন। কাজেই আমার আর দাদার সেই অর্থে ভাইফোঁটা তো হয়নি। তবে অবন্তিকা ফোঁটা দিয়েছে ধীরকে। এটাই সবচেয়ে বেশি মনে রাখার মতো বিষয় আমাদের কাছে।” বলতে গেলে এই বছর দ্বিতীয় বার ভাইফোঁটা উদযাপন দেখছে ধীর। কী বুঝছে? কেমনই বা উপভোগ করছে একরত্তি? অভিনেতা বলেন, “গত বছর তো ও খুবই ছোট ছিল। তবে এখন অনেকটা বুঝতে শিখেছে। ফোঁটা পেয়ে ভীষণ খুশি ধীর। অবন্তিকাও অনেকটা বোঝে। ও আবার আশীর্বাদও করেছে ধীরকে! মিষ্টি খাইয়েছে। ধীরও বেশ মজা করেই খেল।”
ভ্রাতৃদ্বিতীয়া স্পেশাল খাওয়া-দাওয়া কেমন ছিল? অর্জুনের সোজাসাপটা জবাব, “সাংঘাতিক খাওয়াদাওয়া! পোলাও, মাংস, চাটনি, পাঁপড়… কী না নেই পাতে!” খাবারের মেনু কি অভিনেতাই ঠিক করেছেন? অর্জুন জানান, এ ক্ষেত্রে সব উদ্যোগ তাঁর শ্বশুরমশাই এবং সৃজার দাদাদেরই। কেমন আড্ডা হল সেখানে? অর্জুন বলেন, “যৌথ পরিবার হলে যা হয় আর কি! সবাই মিলে আনন্দ। আর সঙ্গে উত্তর কলকাতায় গিয়ে কয়েকটা ঠাকুরের প্যান্ডেলও দেখে নিলাম। এটা উপরি পাওনা।”
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy