, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রযুক্তিবিদরা চেষ্টা করছেন ইভিএমটি সারানোর। যদি না সারানো যায় তবে ইভিএমটিকে বেঙ্গালুরু নিয়ে যাওয়া হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত ওই ইভিএম না খোলা গেলে ওই বুথে পুনর্নির্বাচন হতে বলে মনে করা হচ্ছে।
ফাইল ছবি
শ্রীরামপুর পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডে গণনা শুরু হলেও ফল বের হল না। কারণ ওই ওয়ার্ডের ৩ নম্বর বুথে ইভিএম খারাপ থাকায় চূড়ান্ত ফল বের করা সম্ভব হয়নি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গিয়েছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রযুক্তিবিদরা চেষ্টা করছেন ইভিএমটি সারানোর। যদি না সারানো যায় তবে ইভিএমটিকে বেঙ্গালুরু নিয়ে যাওয়া হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত ওই ইভিএম না খোলা গেলে ওই বুথে পুনর্নির্বাচন হতে বলে মনে করা হচ্ছে।
শ্রীরামপুর পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডে ২৭৪ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী সুপ্রীতি মুখোপাধ্যায়। ওই ইভিএম খারাপ হয়ে যাওয়ার ফলে ৭৩১ ভোট বন্দি হয়ে রয়েছে।
অন্য দিকে ধূলিয়ানে ১১ নম্বর ও বহরমপুরের ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের একটি করে ইভিএম খোলা যায়নি। তার তথ্য উদ্ধার করা যায়নি। ধূলিয়ান পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বুথ নম্বর ৪-এর কাঞ্চনতলা কমল প্রাথমিক স্কুল ও বহরমপুর পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ১ নম্বর বুথে ৩ নম্বর রুমের ইভিএম খোলা যায়নি। দু’টিতেই ফল ঘোষণা করার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। কারণ, কমিশনের মতে, জয়ী প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান ওই ইভিএম-এর মোট ভোটের থেকে বেশি।
বহরমপুর ২১ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট ১৩৬১। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিজেপি। তাদের প্রাপ্ত ভোট ৩০৬। ধূলিয়ান ১১ নম্বর ওয়ার্ড নির্দল প্রার্থী খইরুল ইসলামের প্রাপ্ত ভোট ৬৫৭। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কংগ্রেস। তাদের প্রাপ্ত ভোট ৩০২। এই দু’টিতে আরও কোনও পুনর্নির্বাচনের সম্ভাবনা নেই।