—প্রতীকী ছবি।
আয় এবং ব্যয়ের অসামঞ্জস্যতা সৃষ্টি করে বিভিন্ন সমস্যা। এদেরই মধ্যে একটি হল গ্রহের অবস্থান। আজকাল অপ্রয়োজনীয় খরচ বৃদ্ধির ফলে অনেকে বহু চেষ্টা করেও মাসের শেষে প্রয়োজনীয় খরচ জোগার করতে হিমশিম খান বহু মানুষ। অনেকেই অর্থ আসা এবং যাওয়ার সমতা কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না।
সমস্যা কোথায়, কী করবেন কিছুই বুঝতে পারছেন না? সাহায্য নিন সংখ্যাতত্বের। কখনওই ভাববেন না যে এর ফলে রাতারাতি লাখপতি বা কোটিপতি হয়ে যাবেন। তবে টাকা আসা এবং খরচের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে এটি সাহায্য করবে।
সংখ্যাতত্ব অনুযায়ী জন্মতারিখের সঙ্গে কোনও না কোনও গ্রহের সম্পর্ক থাকে। জন্মতারিখ অনুযায়ী নির্দিষ্ট গ্রহ সক্রিয় করতে সামান্য একটা কাজ করলেই সমস্যা কিছুটা লাঘব হয়, মুক্তিও পেতে পারেন।
জন্মতারিখ ১, ১০, ১৯, ২৮ হলে টাকা রাখার স্থানে তামার পয়সা বা ছোট তামার টুকরো বা তামার তার রাখুন।
জন্মতারিখ ২, ১১, ২০, ২৯ হলে টাকা রাখার স্থানে রূপার পয়সা বা রূপার ছোট টুকরো রাখুন।
জন্মতারিখ ৩, ১২, ২১, ৩০ হলে টাকা রাখার স্থানে হলুদের টুকরো বা সামান্য কেশর রাখুন।
জন্মতারিখ ৪, ১৩, ২২, ৩১ হলে টাকা রাখার স্থানে একটি বিদেশি টাকা রাখুন।
জন্মতারিখ ৫, ১৪, ২৩ হলে টাকা রাখার স্থানে সবুজ কাপড়ের টুকরো বা পাঁচটি সবুজ এলাচ রাখুন।
জন্মতারিখ ৬, ১৫,২৪ টাকা রাখার স্থানে সাদা কাপড়ে আতর মাখিয়ে রাখুন বা শ্বেত চন্দন কাঠের টুকরো রাখুন বা শ্বেত চন্দনের গুঁড়ো রাখুন।
জন্মতারিখ ৭, ১৬, ২৫ হলে টাকা রাখার স্থানে স্টিলের টুকরো বা ছোট ছুরি বা ব্লেডের টুকরো রাখুন।
জন্মতারিখ ৮, ১৭,২৬ টাকা রাখার স্থানে নীল কাপড়ের টুকরো বা ছোট লোহার টুকরো বা লোহার ছোট একটি বল রাখুন।
জন্মতারিখ ৯, ১৮, ২৭ টাকা রাখার স্থানে লাল কাপড়ের টুকরো বা সামান্য লাল রং বা কোনও স্বচ্ছ জিনিসের ভিতর সিঁদুর রাখুন।