প্রতীকী ছবি।
আমেরিকার প্রতিরক্ষা নীতি সংক্রান্ত আইনে উঠে এল লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা সংলগ্ন অঞ্চলে চিনের সামরিক আগ্রাসনের প্রসঙ্গ। সে দেশের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভস এবং সেনেট পাশ করল ‘ন্যাশনাল ডিফেন্স অথরাইজেশন অ্যাক্ট’ (এনডিএএ)। তাতে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কংগ্রেস সদস্য রাজা কৃষ্ণমূর্তির প্রস্তাবের ভাষ্যটি রাখা হয়েছে। তাঁর বক্তব্য, ‘আমেরিকা ভারতের মত অংশীদার এবং বন্ধু রাষ্ট্রগুলির পাশে দাঁড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সীমান্তে তাদের যে কোনও সঙ্কটে আমরা সঙ্গে রয়েছি।’
বিলটিতে রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাট— উভয় দলের সদস্যের সমর্থন রয়েছে। কূটনৈতিক সূত্রের মতে, বিলটি পাশ করানোর মাধ্যমে চিনের বিরুদ্ধে কড়া বার্তা দিয়ে রাখল আমেরিকা। আগামী মাসেই দায়িত্ব নিতে চলেছে জো বাইডেন প্রশাসন। তাঁর জমানাতে চিন নীতি কী হবে, তা নিয়ে চলছে আলাপআলোচনা। কূটনৈতিক শিবিরের একাংশের মতে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো চিন-বিরোধিতার সুর প্রকাশ্যে ততটা উচ্চগ্রামে তুলবেন না বাইডেন। কিন্তু এই আইনের বদলও আনবেন না। বাইডেন প্রশাসন চিন সম্পর্কে যে কড়া অবস্থান নেবে, তার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। তবে চিনের বিরুদ্ধে একক ভাবে কোনও পদক্ষেপ না করে আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট চাইবেন বিভিন্ন রাষ্ট্রের সঙ্গে একযোগে চলতে। সেখানেও ভারতের গুরুত্ব বাড়বে বই কমবে না বলেই মনে করছে সাউথ ব্লক। দক্ষিণ চিনা সাগর এবং ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য চিন-বিরোধী ‘কোয়াডকে’ শক্তিশালী করার যে প্রয়াস গত এক বছরে দেখা গিয়েছে, তার ধারাবাহিকতাও অক্ষুণ্ণ থাকবে।
আরও পড়ুন: করোনার উৎস খুঁজতে জানুয়ারিতে চিনে যাবে হু-র তদন্তকারী দল
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy