নরেন্দ্র মোদী ও শেখ হাসিনা
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম রাষ্ট্রনেতা হিসেবে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদী। তবে মোদীর দ্বিতীয়
ইনিংসের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে বিদেশ সফরের কারণে আসতে পারেননি হাসিনা। দু’জনে নতুন সরকার গঠনের পরে এই প্রথম রাজধানীতে শীর্ষ বৈঠক বসতে চলেছে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে। এখনও পর্যন্ত স্থির রয়েছে ৩ অক্টোবর দিল্লি আসছেন হাসিনা। পরের দিন ‘ইন্ডিয়ান ইকনমিক সামিট’-এ থাকবেন তিনি। ৫ তারিখ মোদীর সঙ্গে বৈঠক সেরে ৬ বা ৭ তারিখ দেশে ফিরবেন মুজিব-কন্যা।
অগ্নিগর্ভ প্রতিবেশী বলয়ের মধ্যে কার্যত একমাত্র বন্ধু রাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে আসন্ন বৈঠকটি ভারতের কাছে যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনই চ্যালেঞ্জিং। অসমে এনআরসি নিয়ে উৎকণ্ঠা রয়েছে ঢাকার। গত মাসে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ঢাকায় গিয়ে এ নিয়ে কথা বলে এসেছেন। প্রধানমন্ত্রী পর্যায়েও বাংলাদেশকে আশ্বস্ত করা হবে যে এনআরসি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশের উদ্বেগের কারণ নেই। জয়শঙ্কর ঢাকা সফরে গেলে, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতের অবস্থাকে সমর্থন করে জানানো হয়েছিল, জম্মু ও কাশ্মীরের সমস্যা দ্বিপাক্ষিক ভাবেই মেটানো প্রয়োজন। বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, মোদী-হাসিনা আসন্ন বৈঠকে কাশ্মীর প্রসঙ্গ উঠবে। পাশাপাশি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক, জলচুক্তি, আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন তাঁরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy