Advertisement
E-Paper

৩৭ বছর আগে চুরি যাওয়া ঘড়ি মিলল আমেরিকায়, মালিক ছিলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে বোন কারিন এবং ভগ্নিপতি ডগলাস রবিনসনের কাছ থেকে ওই পকেটঘড়ি উপহার পেয়েছিলেন রুজভেল্ট।

সময়ের চাকা ঘুরল ৩৭ বছর পরে।

সময়ের চাকা ঘুরল ৩৭ বছর পরে। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪ ২৩:০২
Share
Save

সময়ের চাকা ঘুরল ৩৭ বছর পরে! আমেরিকার ‘ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন’ রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা ন্যাশনাল পার্ক সার্ভিসের (এনপিএস) এজেন্টরা গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সঙ্গে যৌথ অনুসন্ধান চালিয়ে খুঁজে বার করলেন প্রয়াত প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট থিওডর রুজভেল্টের হারিয়ে যাওয়া ঘড়ি।

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে বোন কারিন এবং ভগ্নিপতি ডগলাস রবিনসনের কাছ থেকে ওই পকেটঘড়ি উপহার পেয়েছিলেন রুজভেল্ট। রুপোলি রঙের ঘড়িটি সব সময় তাঁর সঙ্গেই থাকত। রুজভেল্টের মৃত্যুর পরে ঘড়িটি নিউ ইয়র্কের লং আইল্যান্ডে তাঁর বাড়ি সাগামোর হিলের জাদুঘরে রাখা ছিল। কিন্তু ১৯৮৭ সালে জাদুঘরের একটি দেরাজ থেকে চুরি হয়ে যায় সেটি। ৩৭ বছর পর ঘড়িটি মেলার পরে গত সপ্তাহে ফের সাগামোর গিলের জাদুঘরে সর্বসাধারণের প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছে। রুজভেল্টের প্রপৌত্র ট্যুইড রুজভেল্টকে ঘটনাটি জানানোর পরে তিনি ধন্যবাদ জানান তদন্তকারীদের।

তবে ঘড়িটি চুরি হওয়া ও খুঁজে পাওয়ার বিষয়টি এখনও ‘রহস্যময়’। এ বিষয়ে সরকারি ভাবে কিছু জানায়নি এফবিআই, পুরনো নথিপত্র জানাচ্ছে, সামাগোর হিল ন্যাশনাল হিস্টোরিক সাইট থেকে নিউ ইয়র্কের বাফেলোতে থিওডোর রুজভেল্ট ইনোগ্রুয়াল হিস্টরিক সাইটে নিয়ে যাওয়ার পর ঘড়িটি চুরি হয়ে গিয়েছিল। ন্যাশনাল পার্ক সার্ভিস জানিয়েছে, শেষ পর্যন্ত এটি ফ্লরিডার এক নিলামে উঠেছিল। কিন্তু নিলামকারী যখন জানতে পারেন এটি রুজভেল্টের চুরি যাওয়া ঘড়ি, তখন তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তা জানিয়েছিলেন। এর পর তদন্ত চালিয়ে হারানো ঘড়ির ‘পরিচয়’ সম্পর্কে নিঃসন্দেহ হন গোয়েন্দারা।

সাগামোর হিল ন্যাশনাল হিস্টোরিক সাইটের সুপারিনটেনডেন্ট জোনাথন পার্কার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘জাদুঘরে রাখা রুজভেল্ট পরিবারের অন্যান্য জিনিসপত্রের সঙ্গে ঘড়িটিও রাখা হয়েছে। রুপোর তৈরি ১২৬ বছরের পুরনো এই ঘড়ি দেশের ইতিহাসের অনেক বিশেষ মুহূর্তের সাক্ষী’। প্রসঙ্গত, ১৯০১ থেকে ১৯০৯ সাল পর্যন্ত পদে ছিলেন আমেরিকার ২৬তম প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট। ওয়েস্টার বে’তে অবস্থিত সাগামোর হিলের বাড়িতেই ১৯১৯ সালে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত বসবাস করতেন তিনি।

US watch museum

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।