যুদ্ধের ১১ দিনের মাথায় ধ্বংসাবশেষে পরিণত হয়েছে খারকিভ।
যুদ্ধের ১১ দিনের মাথায় ধ্বংসাবশেষে পরিণত হয়েছে খারকিভ। এ বার ইউক্রেনের ওই দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরের পারমাণবিক চুল্লির কাছে লাগাতার গোলা বর্ষণ করছে রাশিয়ার সেনা বাহিনী। রবিবার এমনই দাবি করল ইউক্রেনের জাতীয় নিরাপত্তা দফতর।
খারকিভের ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ নামক প্রতিষ্ঠানে রয়েছে ওই পারমাণবিক চুল্লি। সঙ্গে রয়েছে প্রচুর পারমাণবিক পদার্থ। সেখানে বিস্ফোরণ ঘটলে গোটা ইউরোপেই তার প্রভাব প়ড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে ইউক্রেন সরকার।
জাতীয় নিরাপত্তা দফতরের দাবি, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে রুশ সেনা যে গ্র্যাড লঞ্চার ব্যবহার করছে, তার নিশানা ততটাও পোক্ত নয়। যার ফলে যে কোনও মুহূর্তে ওই পারমাণবিক চুল্লিতে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
এ দিকে রবিবারই ভিডিয়ো বার্তায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি দাবি করেন, ইউক্রেনের মিকোলেইভ প্রদেশের ১২০ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত ইয়ুসনিউক্রেইনস্ক পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এ বার ক্রেমলিন দখল করতে চাইছে। শনিবারই রুশ বাহিনী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের এলাকা ঘিরে ফেলেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে রুশ সেনার আক্রমণের আগুন ধরে গিয়েছিল জাপোরিজিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে। ইউরোপের সব থেকে বড় ওই পরমাণু চুল্লিতে বিস্ফোরণ ঘটলে গোটা ইউরোপই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন পরমাণু-বিশেষজ্ঞরা। রবিবার জেলেনস্কি এবং ইউক্রেনের জাতীয় নিরাপত্তা দফতরের বার্তার পর আবার পারমাণবিক বিস্ফোরণ নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হল গোটা ইউরোপ জুড়ে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy