প্রতীকী ছবি
সিয়্যাটল থেকে অস্টিন, শিকাগো থেকে ওয়াশিংটন। বর্ণবৈষম্য-বিরোধী আন্দোলন আরও জোরদার হচ্ছে আমেরিকার বিভিন্ন শহরে। করোনা-সংক্রমণের আতঙ্ক উপেক্ষা করেই শ’য়ে শ’য়ে মানুষ পথে নামছেন। কোথাও বিক্ষোভকারীরা আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছেন নির্মাণ কাজে। কোথাও আবার বিক্ষোভকারীদের হটাতে পুলিশ অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করেছে বলে অভিযোগ উঠছে। কাল এমনই এক বিক্ষোভে পর পর কয়েক রাউন্ড গুলি চলে। যার ফলে মৃত্যু হয়েছে এক জনের।
টেক্সাসের অস্টিন শহর। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে এই শহর। গত মে মাসে শ্বেতাঙ্গ পুলিশ অফিসারের অত্যাচারে কৃষ্ণাঙ্গ-মার্কিন যুবক জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর পরেই ফুঁসে উঠেছিলেন দেশের কৃষ্ণাঙ্গ-সহ বহু মানুষ। অস্টিন শহরে কাল কয়েক-শো মানুষ কাল জড়ো হয়েছিলেন প্রতিবাদে শামিল হতে। তাঁদের মুখে ছিল, ‘ফিস্টস আপ, ফাইট ব্যাক’ স্লোগান। ফেসবুক লাইভে অনেকেই দেখছিলেন সরাসরি সম্প্রচার। হঠাৎই সেখানে পর পর আট বার গুলির শব্দ শোনা যায়। সঙ্গে সঙ্গেই বিক্ষোভকারীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। নিজেদের বাঁচাতে অনেকেই ছুটতে থাকেন। পুলিশের বক্তব্য, তারা গুলি চালায়নি। ঘটনাস্থলে থাকা এক ব্যক্তি বুলেটের আঘাতে জখম হন, পরে তাঁর মৃত্যু হয়। সন্দেহভাজন আততায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে নিহত বা ধৃত কারও পরিচয়ই প্রকাশ করা হয়নি। কী কারণে ওই ব্যক্তি মিছিলে গুলি চালাল, তা-ও স্পষ্ট নয়। তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
উত্তপ্ত সিয়্যাটলও। সেখানকার পুলিশ দাঙ্গা পরিস্থিতির ঘোষণা করেছে। অভিযোগ, একটি জুভেনাইল কেন্দ্রের কাঠামোয় আগুন ধরিয়ে দেন এক দল বিক্ষোভকারী। সিয়্যাটলের পরিস্থিতি সামলাতে সেখানে অতিরিক্ত বাহিনী পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy