ফাইল চিত্র।
শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়ে নিজেকে শান্তির পূজারী হিসেবে তুলে ধরতে চাইলেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তান
বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত একটি সম্মেলনে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, কাশ্মীর ছাড়া ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে আর কোনও মতভেদ নেই। পাকিস্তান বিশ্বাস করে, কাশ্মীর নিয়ে মতভেদও আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে ফেলা সম্ভব। তাঁর দাবি, ক্ষমতায় আসার পর থেকে তিনি অনেক বার ভারতের শাসকদের কাছে কাশ্মীর সমস্যা নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েও সাড়া পাননি। তবে তাঁর আশা— শুভবুদ্ধির জয় হবে। ভারত আলোচনায় সাড়া দেবে।
কাশ্মীরে ধারাবাহিক ভাবে এবং খোলাখুলি জঙ্গিদের সমর্থন ও সহযোগিতা দেয় পাকিস্তান। ফলে একের পর এক শান্তি প্রক্রিয়া কিছু দূর এগিয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে। এর পরে ভারত সরকার সিদ্ধান্ত নেয়, পাকিস্তান যত দিন না সীমান্ত-পারের সন্ত্রাসে মদত দেওয়া বন্ধ করছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ শিবির চালানো স্থগিত রাখছে— পাক সরকারের সঙ্গে আলোচনা প্রয়াস চালানো হবে না। কারণ, সেটা অর্থহীন। ২০১৬-য় পাঠানকোটে বিমানবাহিনীর ঘাঁটিতে জঙ্গি হানার পরই ভারত শান্তি আলোচনা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। ইমরান খান সরকারকে পাক সেনাদের বসানো পুতুল সরকার বলেই মনে করে দিল্লি। যে সেনা জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ দেয়, তাদের সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনা চালানো অর্থহীন বলে দাবি ভারত সরকারের। স্বাভাবিক ভাবেই সন্ত্রাসে তাঁদের মদত নিয়ে একটি শব্দও বলেননি ইমরান। বদলে শান্তি আলোচনা শুরু না-করার দায় দিল্লির উপরে বর্তেছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy