মুক্তির পরে খালেদা জিয়া। বুধবার ঢাকায়। —নিজস্ব চিত্র
দুর্নীতির জোড়া মামলায় ২৫ মাস সাজা ভোগের পরে অবশেষে ছ’মাসের জন্য শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পেলেন বিএনপি-র চেয়ারপার্সন তথা বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। করোনা-সতর্কতায় ভিড় না-জমানোর পরামর্শ দিয়েছে সরকার। কাল থেকে গোটা বাংলাদেশে শুরু হচ্ছে ১০ দিনের আংশিক লকডাউন। আজ বিকেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল থেকে নেত্রীর ছাড়া পাওয়ার সাক্ষী থাকতে করোনা-আবহে ভিড় করেন নেতা-কর্মীরা।
ছাড়া পাওয়ার পরে ভাই শামিম ইস্কান্দারের গাড়িতে গুলশনে নিজের বাড়ি পৌঁছন খালেদা। জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড পেয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ঢাকার পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন খালেদা। বিএনপি নেতারা এত দিন তাঁর মুক্তির দাবি জানিয়ে এলেও করোনাভাইরাসের অতিমারির মধ্যে তাঁর মুক্তি নিয়ে এখন তাঁরাও শঙ্কিত বলে জানাচ্ছেন। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগির গত কাল বলেছিলেন, “এই ভয়ঙ্কর সময়ে তাঁর এই মুক্তি, কোনও ক্ষতি না ঘটে।” জামিনের শর্ত, খালেদা বিদেশে যেতে পারবেন না, নিজের বাড়িতেই থাকবেন। শাসক আওয়ামি লিগের দাবি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্যোগী হয়ে খালেদার মুক্তির ব্যবস্থা করেছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy