সতর্কতা: হংকংয়ে এক রেল স্টেশনে। বুধবার। ছবি: এপি
নয়া আতঙ্ক নোভাল করোনা ভাইরাস। এর সংক্রমণ হলে জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, শ্বাসের হার বেড়ে যাওয়া বা গলায় ঘা দেখা দেয়। সার্সের মতো এ-ও প্রাণঘাতী হতে পারে।
করোনাভাইরাস বলতে এক গোত্রের অনেকগুলি ভাইরাসকে বোঝায়। বার্ড ফ্লু তথা সার্সের ভাইরাসও এই গোত্রের। ২০০২-এর নভেম্বর থেকে আট মাসে চিন, হংকং, কানাজা-সহ বিভিন্ন দেশ মিলিয়ে ৭৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ভারতেও প্রবল আতঙ্ক ছড়ায়। বিশেষ করে কেরল ও পশ্চিমবঙ্গে। গন্ধগোকুল তথা ভাম ও গুহাবাসী বাদুড়কে এর উৎস বলে চিহ্নিত করা হয়। সঙ্গে স্পষ্ট হয়, চিনাদের যে কোনও পশু-পাখির মাংস খাওয়ার অভ্যাসই এর মূলে। এ বারেও সংক্রমণ ছড়িয়েছে ‘হুয়ানান সিফুড মার্কেট’ থেকে। যেখানে অনলাইনে অর্ডার করলেই ঘরে পৌঁছে যায় শেয়াল, কুমির, নেকড়ের ছানা, বড় স্যালামান্ডার, সাপ, ইঁদুর, ময়ূর, শজারু, উট— মোট ১১২ ধরনের প্রাণীর মাংস। চিনের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের ডিরেক্টর গাও ফু বলেছেন, ‘‘ওই বাজারের বুনো পশুর মাংস থেকেই রোগটা ছড়িয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।’’ মার্কিন বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ সোসাইটির কর্তা সি ওয়ালজারের কথায়, ‘‘সংক্রামক যত নতুন রোগ দেখা যাচ্ছে, তার ৭০% আসছে বন্যপ্রাণী থেকে। তাদের মাংস থেকে। কিংবা তাদের বসবাসের জমি কেড়ে নেওয়ায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy