প্রতীকী ছবি।
ইজরায়েলে গত তিন মাস ধরে বেড়েছে দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। যদিও সে দেশের অধিকাংশ নাগরিকেরই টিকাকরণ হয়েছে। এমনকি সে দেশে ছোটদেরও দেওয়া হয়েছে টিকা। অন্য দেশ থেকে যাতায়াতের ক্ষেত্রেও জারি রয়েছে বিধিনিষেধ। তা সত্ত্বেও সংক্রমণের হার বৃদ্ধি নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করছে।
জুন মাসের মধ্যেই ইজরায়েলের ৮৫ শতাংশ বাসিন্দাকেই টিকা দেওয়া হয়েছিল। তখন থেকেই সেখানকার বাণিজ্যকেন্দ্র, স্কুল-কলেজ, অনুষ্ঠান কেন্দ্রগুলি খুলে দেওয়া হয়েছে। তার পর মাস্ক পরাও আর বাধ্যতামূলক ছিল না সে দেশে। কিন্তু জুনের শেষে সংক্রমণের হার বাড়তেই মাস্ক পরার নিয়মে বদল আনা হয়। মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক না থাকাকেও সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তের জন্য দায়ী করেছেন অনেকে।
এর পাশাপাশি টিকা কতটা সুরক্ষা দিয়েছে সে প্রশ্নও উঠছে। আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুসারে, ইজরায়েলের অধিকাংশই পেয়েছেন ফাইজারের টিকা। সেই টিকার কার্যকারিতা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। মডার্নার তুলনায় ফাইজারের কার্যকারিতা কম বলে দাবি করেছিল অনেক রিপোর্ট। সেটাও কি সংক্রমণ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ? উঠছে প্রশ্ন। যদিও বিষয়টি নিয়ে সাইরিল কোহেন নামের সে দেশের এক অধ্যাপক বলেছেন, ‘‘এটা ঠিক সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে মডার্না বেশি কার্যকর। কিন্তু দু’টি টিকা নেওয়া থাকলে কার্যকারিতা একই রকমের।’’ টিকার কার্যকারিতা এবং মাস্ক না পরাকেই ইজারায়েলের সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy