আবার উল্টো দিকও রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার সেনাবাহিনীর অনেক অফিসার আবার এর ‘গুরুত্ব’ বোঝানোর চেষ্টা করেছেন বিশ্বকে। উচ্চপদস্থ অফিসারদের যুক্তি ছিল, এক জন মহিলা যিনি সেনা হিসাবে দেশের সেবা করতে চান তাঁকে মানসিক এবং শারীরিক দিক থেকে অত্যন্ত দৃঢ় হতে হবে। তাঁদের দাবি, ‘সতীত্ব’ই নাকি কোনও মহিলার দৃঢ় মানসিকতার পরিচয়।
২০১৪ সালে ইন্দোনেশিয়া পুলিশে নিয়োগের একটি বিজ্ঞপ্তি ফের ঝড় তোলে। তাতে পরিষ্কার লেখা ছিল, যোগ্যতা নির্ণায়ক পর্বে অন্যান্য পরীক্ষার পাশাপাশি মহিলাদের ‘সতীত্বের’ প্রমাণ দেওয়া বাধ্যতামূলক। তাতে এও লেখা ছিল যে, যে সমস্ত মহিলা নিজেদের পুলিশ হিসাবে দেখতে চান তাঁরা যেন ছোট থেকেই ‘সতীত্ব’ বজায় রাখার মানসিকতা তৈরি করে নেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy