—ফাইল চিত্র।
আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল ১০০টি আসন পাবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে বলে মন্তব্য করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি মুকুল রায়। কেন্দ্রের নতুন কৃষি আইনের বিরুদ্ধে যখন কৃষকরা দিল্লিতে আন্দোলন করছেন, তখন ওই আইনের সমর্থনে সভা করল বিজেপি-র মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলা। সোমবার ঢোলাহাটের মিলন মোড়ের পাশের মাঠে ওই সভায় মুকুলবাবু বলেন, ‘‘২১-এর নির্বাচনে তৃণমূল রাজ্যে ১০০টা আসন পাবে কি না, সন্দেহ আছে। গত ১০ বছরে রাজ্যে কোনও কর্মসংস্থান হয়নি। বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় এলে সোনার বাংলা গড়ে তুলবে।’’ তৃণমূল অবশ্য মুকুলবাবুর ওই মন্তব্যকে গুরুত্বই দিচ্ছে না। তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের মন্ত্রী তাপস রায়ের কটাক্ষ, ‘‘মুকুলবাবু কি গণৎকার হয়েছেন? এক সময়ে উনি বিজেপি সম্পর্কে যে সব মন্তব্য করতেন, সেগুলো একটু মনে করে বলুন। তা হলে ওঁর, আমাদের এবং বিজেপি-র সকলেরই ভাল লাগবে!’’
ওই সভাতেই রাজ্য বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় ফের তৃণমূল সরকারকে ‘চালচোরের সরকার’ বলে কটাক্ষ করেন। পাশাপাশি, এ দিন তিনি ফের কারও নাম না করে অভিযোগ করেন, কয়লা পাচার, গরু পাচার এবং সোনা পাচার করেন ‘ভাইপো’। জবাবে তৃণমূলের তাপসবাবু বলেন, ‘‘প্রমাণ ছাড়া কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করা আদালতগ্রাহ্য অপরাধ। বিজেপি শাসিত রাজ্যে তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠছে প্রতিনিয়ত। কৈলাস বিজয়বর্গীয়র ছেলের বিরুদ্ধে ব্যাট দিয়ে এক জনকে মারার অভিযোগ উঠেছিল। পিএম কেয়ার তহবিল নিয়েও প্রশ্ন আছে। কৈলাসবাবু বরং এই বিষয়গুলোর জবাব দিন!’’ এ দিন ঢোলাহাটের ওই সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকেরা বিজেপিতে যোগ দেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy