গ্রাফিক: সনৎ সিংহ
রিপোর্টে বিভাগীয় তদন্তের সুপারিশ করা হয়েছে নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে:
সুবীরেশ ভট্টাচার্য
চৈতালি ভট্টাচার্য
শর্মিলা মিত্র
মহুয়া বিশ্বাস
শুভজিৎ চট্টোপাধ্যায়
শেখ সিরাজ উদ্দিন
এফআইআর করার সুপারিশ করা হয়েছে নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে:
১) সৌমিত্র সরকার
২) অশোক কুমার সাহা
৩) কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়
৪) শান্তিপ্রসাদ সিনহা
৫) সমরজিৎ আচার্য
এসএসসি নিয়োগ মামলায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ বজায় রাখল ডিভিশন বেঞ্চ। ১৮ মে রায় ঘোষণা হবে।
শুনানিতে রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, একক বেঞ্চ পুলিশের উপর আস্থা রাখছে। আবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। এমনটা তো হয়নি যে পুলিশকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা পারেনি। বিভাগীয় বা ক্রিমিনাল হোক পুলিশ এই তদন্ত করতেই পারে।
১) সমরজিৎ আচার্য (স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রোগ্রামিং অফিসার)
২) কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় (মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি)
৩) সৌমিত্র সরকার (স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান)
৪) অশোককুমার সাহা (স্কুল সার্ভিস কমিশনের সচিব)
৫) সুবীরেশ ভট্টাচার্য (স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান)
৬) শর্মিলা মিত্র, শুভজিৎ চট্টোপাধ্যায়, শেখ সিরাজউদ্দিন, মহুয়া বিশ্বাস, চৈতালি ভট্টাচার্য (কমিশনের আঞ্চলিক চেয়ারম্যান)
৭) রাজেশ লায়েক (বোর্ডের টেকনিক্যাল অফিসার)
এই ভুয়ো নিয়োগের গণ্ডগোলে তৎকালীন এসএসসি কর্তারা কোনও না কোনও ভাবে সবাই জড়িত বলে দাবি করল বাগ কমিটি।
নম্বর বাড়িয়ে এবং ওএমআর সিটে গণ্ডগোল করে নিয়োগ করা হয়েছে। শুনানিতে বললেন বাগ কমিটির আইনজীবী অরুণাভ বন্দ্যোপাধ্যায়।
এই কমিটির রিপোর্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে বিরাট বড় দুর্নীতি হয়েছে এই নিয়োগে। আর উপর মহলের নির্দেশ ছাড়া এটা সম্ভব নয়, শুনানিতে বললেন মামলাকারী আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।
মেয়াদ শেষের পরও নভেম্বর মাস অবধি বেআইনি ভাবে নিয়োগ করা হয়েছে। উপদেষ্টা কমিটির আহ্বায়ক শান্তিপ্রসাদ সিংহের সুপারিশ মতো ভুয়ো নিয়োগপত্র তৈরি করেন পর্ষদের চেয়ারম্যান কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়। মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পরও ২০১৯ সালের ১ নভেম্বর তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় পেন্ডিং রিক্রুটমেন্ট শেষ করতে বলেন। তাঁর নির্দেশেই পাঁচ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি গঠিত হয়।
প্রাক্তন বিচারপতি রঞ্জিতকুমার বাগের নেতৃত্বাধীন কমিটি ডিভিশন বেঞ্চ স্কুলে গ্ৰুপ-সি কর্মী নিয়োগ মামলায় রিপোর্ট পেশ করল। বাগ কমিটির আইনজীবী অরুণাভ বন্দ্যোপাধ্যায় আদালতকে জানান, ৩৮১ জনকে ভুয়ো নিয়োগ করা হয়েছে। তার মধ্যে ২২২ জন পরীক্ষাই দেননি। বাকিরা পাশ করেনি। প্যানেলের মেয়াদ শেষ হয় ২০১৯ সালের মে মাসে। ভুয়ো নিয়োগ করা হয়েছে সল্টলেকের আনন্দলোক হাসপাতালের কাছে নতুন ভবন থেকে।
এসএসসি নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার শুনানি শুরু হল বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি আনন্দ কুমার মুখোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে। শুনানিতেই বিচারপতি আরকে বাগের কমিটি গ্রুপ সি নিয়োগে দুর্নীতি নিয়ে রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা। এর আগে স্কুল সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে স্কুলে গ্রুপ ডি, গ্রুপ সি কর্মী নিয়োগে দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় একক বেঞ্চ। যদিও সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। সেই মামলার শুনানি শুক্রবার। আদালত একটি কমিটি গঠন করে রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ দেয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy