আর জি করের ডাক্তার-ছাত্রীর খুন ও ধর্ষণের প্রতিবাদে বুধবার রাত দখলের ডাকে দিল্লিতেও মানববন্ধন হচ্ছে। সেই মানববন্ধনে শামিল হয়েছেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। তাঁর কথায়, “এই অভূতপূর্ব গণজাগরণের পিছনে নারকীয় হত্যাকাণ্ড দুঃস্বপ্নের চেয়েও ভয়ঙ্কর। এই ঘটনা গণ-বিবেককে আক্রান্ত করেছে বলেই আজ সমস্ত মানুষ রাস্তায়। মানুষ ২১ দিন পরে আজও রাত জাগবে। আমরা দিল্লিতে মুষ্টিমেয় কয়েক জন রাস্তায় নেমেছি। সবাই রাত জাগবেন, তাই আমরা ঘরে বসতে থাকতে পারি না।” বলতে বলতে কেঁদে ফেললেন সুখেন্দুশেখর। তিনি আরও বলেন, “১৪ অগস্ট রাতে কলকাতায় নেতাজি মূর্তির নীচে ধর্না দিয়েছিলাম। তার ২১ দিনের মাথায় আজ যখন লক্ষ লক্ষ জনতা ও চিকিৎসক-সমাজবন্ধুরা বাংলা জুড়ে রাস্তায়, আমি ঘরে বসে থাকি কী ভাবে?” জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা এ দিন মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদে শামিল হয়েছিলেন। যন্তর মন্তরে দিল্লির কিছু পুজো কমিটি প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিচারের দাবি তুলেছে।