—ফাইল চিত্র।
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর জেলা পূর্ব মেদিনীপুরের তৃণমূল বিধায়ক উত্তম বারিককে আবার তলব করল আয়কর দফতর। পটাশপুরের তৃণমূল বিধায়ক উত্তম জেলা পরিষদের সভাধিপতিও। তাঁকে আগেও নোটিস পাঠিয়েছিল আয়কর দফতর। চাওয়া হয়েছিল পাঁচ-ছ’বছর আগের তথ্য। আবার তাঁকে নোটিস ধরিয়ে তলব করা হল। এ ব্যাপারে উত্তমের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি।
আয়কর দফতর সূত্রে খবর, নোটিসে উল্লিখিত কাগজপত্র শুক্রবার আয়কর ভবনে জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে বিধায়ককে। সেই সব নথি তিনি কোনও প্রতিনিধি মারফত পৌঁছে দিতে পারেন। অথবা নিজেও গিয়ে দিয়ে আসতে পারেন।
এর আগে গত ৩১ ডিসেম্বর উত্তমকে নোটিস ধরিয়েছিল আয়কর দফতর। সেই সময় বিধায়ক জানিয়েছিলেন, ২০১৭-’১৮ অর্থবর্ষে আয়করে গরমিলের অভিযোগ খতিয়ে দেখার জন্য তাঁকে নোটিস পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। যদিও গরমিলের অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন তিনি। উত্তম বলেছিলেন, ‘‘ওই বছর নাকি আমার আয়কর জমা পড়েনি। নোটিসে তো তা-ই জানিয়েছে। যদিও এ রকম কোনও গরমিলের কথা আমার জানা নেই। আমার কাছে যা হিসাব আছে, আয়কর দফতরের কাছে পাঠিয়ে দেব। যদি কিছু পায়, সেই মতো পদক্ষেপ করবে ওরা।’’ তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগে একই ভাবে মন্ত্রী অখিল গিরি ও তাঁর ছেলে সুপ্রকাশ গিরিকেও নোটিস পাঠিয়েছিল আয়কর দফতর। তাঁকেও নোটিস পাঠানো নিয়ে উত্তম বলেছিলেন, ‘‘স্বাভাবিক নিয়মে একটা প্রশ্নচিহ্ন আসবেই যে, ২০১৭-’১৮ সালের গরমিল নিয়ে ২০২৩ সালে কেন প্রশ্ন তোলা হচ্ছে? তবে আমি বিষয়টিকে এতটা গভীর ভাবে দেখছি না। আমার আয়করে যদি কোনও গরমিল দেখা দেয়, তা হলে অবশ্যই আমাকে সেই কর মেটাতে হবে। এতে কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy